পথসভা ও জনসভা ছাড়াই জাতীয় সংসদের ঢাকা-৫, নওগাঁ-৬ এবং পাবনা ৪ আসনের নির্বাচনি প্রচারণা চালাতে হবে। প্রচার চলবে মুলত ডিজিটাল মাধ্যমে।
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে ২১শে মার্চ দেশে সব ধরণের নির্বাচন স্থগিত করে দেয় নির্বাচন কমিশন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ভোট নেয়া হবে না বলেও জানানো হয়।
কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের কারণে সব প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও বন্ধ করে দেয়া হয় চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন। তবে ঢাকা-১০, বাগেরহাট-৪ এবং গাইবান্ধা-৩ আসনের উপনির্বাচনে ভোটের আয়োজন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে নির্বাচন কমিশন।
ছয় মাস পর আবারো একই রকম সিদ্ধান্তের কথা জানালো কমিশন। রবিবার কমিশনের ৬৮তম বৈঠকে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কথা জানিয়ে ঢাকা-৫সহ তিনটি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিলেও পিছিয়ে দেয়া হয় ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ আসনের উপনির্বাচন।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ আলমগীর জানান, এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও নির্বাচন প্রচারণায় থাকবে ভিন্নমাত্রা। ডিজিটাল পদ্ধতিতে করতে হবে প্রচারণা।
সংসদ সদস্যদের মৃত্যুতে এই ৫টি আসন শূণ্য হয়।