Type to search

মনোহরপুর ইউনিয়নবাসীর প্রিয়মুখ চেয়ারম্যান মাষ্টার মোঃ মশিয়ূর রহমান

মনিরামপুর

মনোহরপুর ইউনিয়নবাসীর প্রিয়মুখ চেয়ারম্যান মাষ্টার মোঃ মশিয়ূর রহমান

এইচ এম জুয়েল রানা স্টাফ রিপোর্টার:  যশোরের মনিরামপুর উপজেলার ১৭নং মনোহরপুর ইউনিয়নে সৎ সফল ও জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মাষ্টার মোঃ মশিয়ূর রহমান। তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ অব্যাহত রেখে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সমর্থিত, যুবসমাজের বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর, ইউনিয়নবাসীর প্রিয়মুখ ও গণমানুষের নেতা মোঃ মশিয়ূর রহমান ।
যুব সমাজের মনিকোঠায় তিনি অপ্রতিরোধ্য চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত, যার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে ইউনিয়ন বাসির উন্নয়নে সরকার ঘোষিত প্রতিটি কার্যক্রম সুন্দর ও সফলভাবে সম্পাদন করতে সক্ষম। চেয়ারম্যান শুধু নিজ এলাকায় নয়, ১৭নং ইউনিয়ন এর সর্বসাধারনের কাছে দলমত নির্বিশেষে এক ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি হিসেবে প্রতীয়মান তিনি। চেয়ারম্যান জনসেবা প্রদানের মাধ্যমে একজন সফল জনবান্ধব চেয়ারম্যান হিসেবে এলাকায় অধিষ্ঠিত। এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে চান জনবান্ধব ও বিচক্ষণ এই চেয়ারম্যান।
মোঃ মশিয়ূর রহমান এলাকার জনসমর্থনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হন। প্রথমবারের মতো বিপুল জনসমর্থনে চেয়ারম্যন নির্বাচিত হন তিনি। যুবসমাজের বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর, ইউনিয়নবাসীর প্রিয়মুখ ও গণমানুষের নেতা মোঃ মশিয়ূর রহমান ।
এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে চান জনবান্ধব ও বিচক্ষণ এই চেয়ারম্যান।

ইউনিয়ন এলাকার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান “অপরাজেয়বাংলা” কে বলেন, আমাদের ইউনিয়নটি একটি আদর্শ ইউনিয়ন। ইউনিয়নে নেই কোনো বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং এমনকি জঙ্গীবাদ। ইউনিয়নে বসবাসরত অনেকের সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের চেয়ারম্যান মোঃ মশিয়ূর রহমান একজন সদালাপী, পরিশ্রমী এবং এলাকার উন্নয়নে যথেষ্ট নিবেদিত।

তিনি একজন সফল চেয়ারম্যান হিসাবে সমাজসেবায় গৌরবময় অবদান ও অসাধারণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রাথমিকভাবে ইউনিয়ন পরিষদ স্বর্ণপদক এবং শেরেবাংলা সাংস্কৃতি পদক ২৯-০১-২০২১ ইং সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ অগ্রগামী মিডিয়া ভিষন-ঢাকা।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্মাননা পুরষ্কার- ২৭-০২-২০২১ইং,খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান ও সমাজ সেবার জন্য। মাধ্যমঃ স্বাধীনতা সংসদ-ঢাকা। বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম ফাউন্ডেশন এ্যাওয়ার্ড- ১২-০৩-২০২১ইং , সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি-ঢাকা। মহান স্বাধীনতা সম্মাননা পুরষ্কার – ১২-০৪-২০২১ইং, সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ ভিশনারী পজেটিভ বাংলাদেশ-ঢাকা। জাতীয় কবি কাজী নজরল ইসলাম স্মৃতি সম্মননা- ২৭-১০-২০২১ইং, সামাজিক কর্মকান্ডে অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ সোনার বাংলা সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশন-ঢাকা। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস সম্মাননা- ২৭-১০-২০২০ ইং ,সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ ঢাকা মানবাধিকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিষদ-ঢাকা। বিশ্ব শান্তির গোল্ড মেডেল- ১২-১০-২০১৮
সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ বাংলাদেশ ঐতিহ্য সংরক্ষন ও গবেষনা কেন্দ্র-ঢাকা। স্বাধীনতা স্মৃতি সম্মাননা ০৮-০৩-২০১৭ইং, সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য।
মাধ্যমঃ চেতনায় ৭১ বাঙালী ও বাংলাদেশ-ঢাকা। ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল স্বর্ণ পদক- ১৯-০৫-২০১৭ইং, সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ বিশ্ব বাংলা ও বাঙালী পরিষদ-ঢাকা। তাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ স্মৃতি সংরক্ষন পুরষ্কার- ০৭-০৬-২০১৭ইং শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য। মাধ্যমঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ স্মৃতি সংরক্ষন পরিষদ-ঢাকা। জাতীয় চার নেতা গোল্ড মেডেল- ১৮-১১-২০১৭ইং শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য।
মাধ্যমঃ বাংলাদেশ শিক্ষা ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংসদ-ঢাকা। স্মৃতি সম্মাননা স্বারক- ২০১৯ মাধ্যমঃ কপালিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্মৃতি সম্মাননা স্বারক- ২০১৯ মাধ্যমঃ মনোহরপুর কারিগরি ও বিজ্ঞান কলেজ। স্মৃতি সম্মাননা স্মারক- ২০১৭ স্বপ্ন চুড়া – কপালিয়া সেচ্ছাসেবী সংগঠন। এ সব এ্যাওর্য়াড পেয়েছেন দেশের বরেণ্য ব্যক্তিদের দ্বারা।

১৭নং ইউনিয়নটিতে শিক্ষা ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে সরকার ঘোষিত সকল প্রকার সুবিধাদি পাচ্ছেন ইউনিয়নে বসবাসকৃত সর্বসাধারণ। গ্রাম পুলিশ কমিটি রয়েছে ইউনিয়নটিতে, যারা সার্বক্ষনিক এলাকার আইন-শৃংখলা রক্ষায় এবং জনগনের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিমাসে মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নানা বিষয়ে আলোচনা হয়ে থাকে। বিশেষ করে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ও বাল্যবিবাহ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, ইভটিজিং বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহনে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করেন ইউপি চেয়ারম্যান। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি মাসিক এ সভায় সভাপতিত্ব করেন চেয়ারম্যান নিজেই।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ১৭নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মশিয়ূর রহমান দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে বড়ই আস্থাভাজন। সফল, জনবান্ধব ও আপোষহীন এই চেয়ারম্যান মোঃ মশিয়ূর রহমান বলেন, যতদিন এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্বে থাকবো, এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

১৭নং ইউনিয়নের খাকুন্দী গ্রামের মোশারফ হোসেন “অপরাজেয়বাংলা” কে বলেন, আমাদের দুঃখ দুর্দশায় চেয়ারম্যান মশিয়ুর রহমানকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মানুষের কাছে একজন দক্ষ পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক জনদরদী নেতা হিসাবে ব্যপক পরিচিত লাভ করেছেন। তিনি নির্বাচন কালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়ন করে একজন সুযোগ্য সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে সর্বোশ্রেণীর মানুষের অন্তর স্থান করে নিয়েছেন। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচী বাস্তবায়ন করেছেন। এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় পাঁকা কাঁচা রাস্তা উন্নয়ন করেছেন। ব্রীজ,কালভার্ট,স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান,মসজিদ,ইদগাহ মাঠ সংস্কার ও ইউনয়িন পরষিদে বিভিন্ন জাতরে ফুলের বাগান নিজেস্ব অর্থায়নে ৭৬,০০০ হাজার টাকার বিনিময়ে ছাদ বাগান করেছেন। গরীব দঃখী মানুষের মাঝে বয়স্ক ভাতা,বিধাব ভাতা, প্রতিবন্ধীভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করেছেন। ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম্য আদালত বসিয়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। এছাড়া নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন। স্থানীয় সার্বিক তত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি সু-দক্ষতার সাথে সফলভাবে করছেনে যা এখনও চলমান আছে। মনোহরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: মশিয়ূর রহমান সততা ও র্কমদক্ষতার সাথে ইউনিয়ন বাসিকে উন্নায়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। তিনি ইউনিয়নকে আধুনকি মডলে হিসাবে গড়ে তুলবনে এমনটাই প্রত্যাশা ইউনিয়ান বাসির।