দুখুর গল্প বলি

বিলাল মাহিনী
ছিলাম যখন ছোট্ট জানতাম তিনি কবি,
বাবরি কেশে দুলে যেতো-
বাবরি কেশে দুলে যেতো-
ডাগর চোখের মন ভোলানো ছবি!
কাব্য ছন্দে গানের সুরে
জাগতো নতুন ভাব,
সেই ভাবেতে সাহিত্য নদে
দিতাম নিত্য ঝাঁপ।যাদু ভরা তাঁর লেখনী
প্রেম-বিরহে ভরা,
দিতাম নিত্য ঝাঁপ।যাদু ভরা তাঁর লেখনী
প্রেম-বিরহে ভরা,
ধুমকেতুতে উড়ে যেতো-
বৃটিশ বেনিয়ারা।চুরুলিয়ার এতিম শিশু
করলো বিশ্ব জয়,
বৃটিশ বেনিয়ারা।চুরুলিয়ার এতিম শিশু
করলো বিশ্ব জয়,
আসানসোলে রুটির দোকান
রোজগারে ঠাঁই হয়।যৌবনে সেই সেনা নায়ক
প্রেম-দ্রোহে কাটে জীবন,
রোজগারে ঠাঁই হয়।যৌবনে সেই সেনা নায়ক
প্রেম-দ্রোহে কাটে জীবন,
কবির ছোঁয়ায় বিঁশের বাঁশী
হরেক রকম তান।রাজবন্দীর জবানবন্দী তারই-
অমর অসীম সৃষ্টি!
যৌবনের গান কুহেলিকায়
হরেক রকম তান।রাজবন্দীর জবানবন্দী তারই-
অমর অসীম সৃষ্টি!
যৌবনের গান কুহেলিকায়
আছে মোদের দৃষ্টি।
প্রেম-সংগ্রাম সবই মোরা
শিখছি তারই লেখায়,
গাইছি আজো নজুগীতি
গাইছি আজো নজুগীতি
লিখছি শত খাতায়।
জাতীয় কবি শ্রদ্ধেয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ…।