২০১৯ সালে তরুণ উদ্যোক্তা জাহিদ হাসান জয়ের বাবার কাছ থেকে চার বিঘা জমি নিয়ে ৫’শ বারোমাসি চারা লাগান জয়, রুবেল মন্ডল, মোহাম্মদ মাসুদ রানা। দেড় বছর ধরে পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন আম বাগানের।
গত আগস্ট মাস থেকে শুরু হয় ফল ধরা। বারোমাসী এ আম বিক্রির উপযোগী হওয়ার পর তাদের আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। সপ্তাহে ৩০ থেকে ৫০ কেজি আম বিক্রি করছেন তারা। প্রতিকেজি আম পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা দরে।
তিন উদ্যোক্তার সাফল্য দেখে এখন অনেকেই বারোমাসী আম চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। এ জাতের আম চাষে সব ধরনের সহযোগিতা করছে কৃষি বিভাগ।
সাদুল্যাপুরে ৩০০ হেক্টর জমিতে নানা জাতের ফল চাষ করা হয়। এবার নতুন করে যুক্ত হলো বারোমাসী আম।
সূত্র, DBC বাংলা