শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি দল এরইমধ্যে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প ঘুরে গেছে। স্কুল চালু করতে শিক্ষার্থী আর শিক্ষক সংগ্রহের কাজও শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশেই জন্ম রোহিঙ্গা কন্যা আসমার। তাও বছর বিশেক হলো। রাষ্ট্রবিহীন জীবনের নানা সংকটে, বর্ণ-শব্দের সাথে পরিচয় হয়ে ওঠেনি।
অক্ষরজ্ঞানহীন হওয়ার আফসোস আর থাকছে না ভাসানচরে। কংক্রিট ভবনের সুবিশাল চত্বরে, প্রতি সকাল মুখরিত হয় কয়েকশ শিশুর কলকাকলিতে। ভাসানচরে মাদ্রাসা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই।
এর বাইরে রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য ইংরেজী ও রাখাইন ভাষায় শিক্ষাদানের পরিকল্পনাও রয়েছে। এরই মধ্যে হয়েছে শিক্ষার্থীর তালিকা। চলছে, শিক্ষক বাছাইয়ের কাজ।
ভাসানচরে স্কুলের অবকাঠামো আরো আগে থেকেই প্রস্তত। এনজিওরা চাইলে যেকোন সময় এখানে শিক্ষা কর্মসূচি শুরু করতে পারে।
ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক কমোডর আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধূরী বলেন, “শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটা টিম এসেছে। তারা দেখছে এদের শিক্ষা পদ্ধতিকি হবে।এক মাসের মধ্যে একটা উন্নয়ন দেখা যাবে।”
ভাসানচরে ১২০টি সাইক্লোন শেল্টার আছে। যার দুটি রাখা হয়েছে স্কুলের জন্য।
সূত্র, DBC বাংলা