Type to search

যশোর-২ আসনে মাঠে-ময়দানে প্রার্থীরা

ঝিকরগাছা

যশোর-২ আসনে মাঠে-ময়দানে প্রার্থীরা

যশোর-২ আসনে মাঠে-ময়দানে প্রার্থীরা
দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী একাধিক প্রার্থীদের মধ্যে চলছে প্রতিক নেওয়ার লড়াই

আফজাল হোসেন চাঁদ, ঝিকরগাছা :

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জাতীয় পার্টির পক্ষে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী একাধিক প্রার্থী ইতিমধ্যে মাঠে-ময়দানে তাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ডকে কাজে লাগিয়ে প্রতিক নেওয়ার লড়াই চলেছে। তবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পক্ষে একক প্রার্থীর নাম প্রকাশ হয়েছে। ৪ লক্ষ ৫৩ হাজার ২ শত ৩৮ জন ভোটার নিয়ে দুই উপজেলা (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) মিলে যশোর-২ আসন। আর এই আসনে প্রার্থীরা রাজনৈতিক পর্যায়ে সমর্থন আদায়ের জন্য সভা, সমাবেশ, উঠোন বৈঠক, ভোটারদের বাড়ি বাড়ি, ইউনিয়ন, হাটবাজার, চায়ের দোকানে গিয়ে ভোটারদের সাথে কুশল বিনিময় করছে ও বিভিন্ন গাছ বা সুবিধাজনক স্থানে বিলবোর্ড, ব্যানার টাঙ্গিয়ে ভোটারদের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করে চলেছেন। অসুস্থ নেতাকর্মীদের বাড়ি-বাড়ি গিয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন এবং কোন মৃত ব্যক্তিদের সংবাদ পেলেই নেতাকর্মীদের নিয়ে মৃত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে সান্ত¦নাসহ জানাজা নামাজে অংশগ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে।
যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) ডা. অধ্যাপক মো. নাসির উদ্দীন, সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মনিরুল ইসলাম মনির, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. মোহাম্মাদ আলী রায়হান, এ্যাড. এবিএম আহসানুল হক আহসান, সদস্য মোস্তফা আশীষ ইসলাম দেবু, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন, ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মনিরুল ইসলাম, ঝিকরগাছা উপজেলার বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও গঙ্গানন্দপুর ডিগ্রী কলেজের সভাপতি গিলবার্ট নির্মল বিশ্বাস ও চৌগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস.এম হাবিবুর রহমান।
নির্বাচনী এলাকাতে নৌকা যার আমরা তার এই ¯েøাগানে প্রথমে নির্বাচনী কাজ শুরু করে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের পোস্টার বিতরণ করেছেন গিলবার্ট নির্মল বিশ্বাস। তারপরেই অন্যান্য প্রার্থীরা একই ¯েøাগানের সাথে তাল মিলিয়ে তাদের প্রচারণা চালিয়ে আগেভাগে মাঠ গরম করার জন্য নেতারা কর্মী সমর্থকদের নিয়ে শোডাউন দিচ্ছেন। তবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডই সিদ্ধান্ত নিবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কে হবে নৌকার মাঝি।
জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রার্থী হিসাবে যাদের নাম সামনে আসছে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সাবিরা সুলতানা মুন্নী @ সাবিরা নাজমুল, জেলা বিএনপির আহব্বায়ক কমিটির সদস্য ও যশোর কমার্সের সাবেক সভাপতি মো. মিজানুর রহমান খান, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. মো. ইসাহক, চৌগাছা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মো. জহুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় ইউনিট সদস্য মাও. আরশাদুল আলম, যশোর জেলা জাতীয় পাটির সদস্য সচিব হাকিম মুফতি ফিরোজ শাহ, নেতা অধ্যাপক রেজাউল ইসলাম। তবে বর্তমানে জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের প্রচারণা বেশী দেখা যাচ্ছে।
বর্তমানে সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) ডা. অধ্যাপক মো. নাসির উদ্দীন বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার হলো উন্নয়নের সরকার। সরকারের অধিনে বিগত সাড়ে ৪ বছর যাবৎ দিনরাত পরিশ্রম করে চৌগাছা-ঝিকরগাছার ব্যাপক উন্নয়ন করেছি এবং সেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছি। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কন্যা জননেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তার সার্বিক সহযোগিতায় পাঁকা রাস্তা নির্মাণ, প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাই স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার ভবণ নির্মাণ, ঝিকরগাছা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, ভূমিহীনদের সরকারি ঘর নির্মাণ, জমিসহ ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। চৌগাছা উপজেলায় ১০০ শয্যা হাসপাতাল করা হয়েছে এবং আগামীতে জননেত্রীর সহযোগিতায় নৌকা প্রতীকে নির্বাচিত হলে ঝিকরগাছা হাসপাতালকেও ১০০ শয্যায় উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। আমি ক্ষমতায় আসার পর থেকে চৌগাছা-ঝিকরগাছা এই দুই উপজেলায় সন্ত্রাস, মাদক, চাঁদাবাজি বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছি। যার করণে বর্তমানে মানুষ রাতে শান্তিতে ঘুমাতে পাচ্ছে। এছাড়া সরকার কর্তৃক বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা এবং দুস্থ মানুষের চিকিৎসায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণমন্ত্রনালয় থেকে অর্থের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কন্যা জননেত্রী ও মানোনীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট আমি আবারও মনোনয়ন প্রত্যাশা করছি।
সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বলেন, দলীয় প্রয়োজনেই সিদ্ধান্ত নেবেন নেত্রী। নির্বাচনী মাঠ প্রস্তুতে কাজ করছি। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাই।
সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, আমি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক জাতীয় সাংসদ হিসেবে ১০ বছর এলাকার মানুষের জন্য কি করেনি। যাদের বয়স ১৮-৩১ তারাও বলতে পারবে আমার সময়ের উন্নয়নের কথা। আমি বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কল্যাণে ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। চৌগাছা-ঝিকরগাছা উপজেলায় দুটি কলেজ ও দুটি হাইস্কুল সরকারি করণ, শতভাগ বিদ্যুৎ, সিংহভাগ গ্রামীণ সড়ক পাঁকা, দুই উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধ কমপ্লেক্স, মডেল মসজিদ, মিনি স্টেডিয়াম প্রকল্প আমার সময় অনুমোদন করেছিলাম, সে কাজ এখনো চলমান অবস্থায় রয়েছে। প্রাইমারি, হাইস্কুল ও কলেজের শতভাগ স্মার্ট ভবন, প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসা তহবিল থেকে অনুদান, ব্রিজ, কালভাট, অভূতপূর্ব উন্নয়ন কাজের সাথে আমি সম্পৃক্ত ছিলাম। বিগত সাড়ে চার বছর বিরামহীন ভাবে গণসংযোগ, নবীন প্রবীনদের মতামত নির্বিশেষে, ভোটারদের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছি, সেই বিবেচনায় আমি আবারও আগামীতে নৌকা প্রতীক পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমি মনোনয়ন পেলে অবশ্যই জয়লাভ করবো। ইনশাল্লাহ।
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. মোহাম্মাদ আলী রায়হান বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি। আমার নেত্রী শেখ হাসিনা। আমার মার্কা নৌকা। আমি কোনো ভাইয়ের রাজনীতি করি না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে নৌকা মার্কা দেয়, তাহলে আমি নৌকা প্রতিকে নির্বাচন করবো।
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার আবারও ক্ষমতায় আসুক। আমি আওয়ামীলীগের সরকারের উন্নয়নের বিষয়ে জনসাধারণের সামনে উপস্থান করেছি। মনোনয়নের ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেটা ঠিক করবে সেটাই আমি মেনে নেবো।
জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তফা আশীষ ইসলাম দেবু বলেন, ২০০০ সালে যশোরে বন্যায় মানুষের পাশে/ সাথে ছিলাম। ডিজটাল যশোর বিনির্মানে মেধার স্বাক্ষর রেখেছি। স্মার্ট নির্বাচনী এলাকা গঠনে কাজ করে চলেছি। দলীয় মনোনয়ন পেলে জ্ঞান ভিক্তিক প্রযুক্তি নির্ভর মানবিক স্মাট সিটিজেন ও স্মার্ট সোসাইটি গড়তে সকলকে সাথে নিয়ে নজনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মধ্যে চৌগাছা-ঝিকরগাছাকে রোল মডেল তৈরী করতে চাই।
যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, সামনে আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনটা প্রতিযোগিতা মূলক নির্বাচন হবে, যার জন্য আমাদের সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে। আমি কোন প্রতিহিংসার রাজনীতি চাই না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আনার জন্য আমি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে ইতিমধ্যে ঐক্যে ডাক দিয়েছি।
ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃর্ণমূল থেকে ত্যাগী নেতা চিহ্নিত করে মনোনয়ন দিবেন। আমি আমার জীবনকে বাজি রেখে সকল অপশক্তিকে মোকাবেলা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করেছি। আমি ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের সাথে রাজনীতি করে আসছি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যদি মনোনয়ন দেয় তাহলে চৌগাছা- ঝিকরগাছাবাসীর জন্য আরো উন্নত করতে সক্ষম হবো।
ঝিকরগাছা উপজেলা বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও গঙ্গানন্দপুর ডিগ্রী কলেজের সভাপতি গিলবার্ট নির্মল বিশ্বাস বলেন, আমি সারাটা জীবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে মাটি ও মানুষের জন্য রাজনীতি করেছি। দেশ ও জাতির কল্যাণে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লড়াইয়ে আমি তার সাথে আছি। যশোর-২ (চৌগাছা ঝিকরগাছা) আসনের দুইটি উপজেলাতে আমি ব্যাপক গণসংযোগ করে মানুষের মন জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছি। আমাকে যদি ভোটারদের প্রত্যাশা অনুযায়ী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নৌকা প্রতিক প্রদান করেন তাহলে শতভাগ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে যাবো।
চৌগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস.এম হাবিবুর রহমান বলেন, দলীয় পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে অনেক হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হাত কে শক্তিশালী করতে আগেও তার সাথে ছিলাম এবং ভবিষ্যতেও তার সাথে থাকবো। তিনি যাকে মনোনয়ন দিবেন সেটাই আমি মেনে নিবো। তবে যুদ্ধেরপর আমার উপজেলা কখনো সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীতা পায়নি। যার করণে স্থানীয় জনতার দাবীর উপর আমি প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনিবেশ করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাকে নৌকা দিবেন আমি তার সাথে থেকে প্রধানমন্ত্রীর হাত কে শক্তিশালী করতে কাজ করে যাবো।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, ঝিকরগাছা উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সাবিরা সুলতানা মুন্নী @ সাবিরা নাজমুল বলেন, আমি রাজপথে আছি এবং থাকবো। আওয়ামীলগ সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। আমরা তত্তাবধায়ক সরকার গঠন করেই নির্বাচনে আসবো। তখন দলীয় ভাবে যদি আমাকে মনোয়ন দেন তাহলে দলীয় প্রতিক নিয়েই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে চৌগাছা-ঝিকরগাছাবাসীকে সেবা করবো। নাজমুল আমার স্বামী। তিনি যেমন জনসেবা করে গেছে, আমিও তেমননি জনসেবাই নিয়জিত আছি এবং থাকবো।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় ইউনিট সদস্য মাও. আরশাদুল আলম বলেন, আমরা আমাদের মতো করে নির্বাচনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। অসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল থেকে আমাকে মনোয়ন দিবেন। আমি নির্বাচনে জয় লাভ করলে এলাকার সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারবো। ইনশাল্লাহ।
যশোর জেলা জাতীয় পাটির সদস্য সচিব হাকিম মুফতি ফিরোজ শাহ বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি প্রার্থী ছিলাম এবারও প্রার্থী হওয়ার আশা রয়েছে। আমি সর্বদা সুষ্ঠ নির্বাচনের আশাবাদি।
জাতীয় পার্টির নেতা অধ্যাপক রেজাউল হোসেন বলেন, আমি এলাকায় বিভিন্ন সমাজিক মূলক কাজ পরিচালনা করে থাকি। আমি দলীয় ভাবে মনোনয়ন প্রত্যাশী।