Type to search

মুক্তযিুদ্ধ যনে কাল হল আওয়ামী লীগরে/ মোঃ মাসুম বল্লিাহ

আইন কানুন

মুক্তযিুদ্ধ যনে কাল হল আওয়ামী লীগরে/ মোঃ মাসুম বল্লিাহ

মুক্তযিুদ্ধ যনে কাল হল আওয়ামী লীগরে
মোঃ মাসুম বল্লিাহ

মুক্তযিুদ্ধ যনে কাল হল আওয়ামী লীগরে। ১৯৭১ সাল র্পূব ও পরর্বতী বাংলাদশেরে রাজনীততিে ইতহিাস সৃষ্টকিারী সংগঠন আওয়ামী লীগ। ১৯৭১, বাংলাদশেরে প্রক্ষোপটে একটি গুরুত্বর্পূণ ঘটনা। এ ঘটনা বাংলাদশেরে ইতহিাস পরর্বিতন করে দযি়ছে।ে সে ইতহিাস পরর্বিতনকারী ঘটনার পছিনে যারা কাজ করছেে বা কল কটেে নডে়চেে তারা ৪৭ এর দশে বভিাগ পরর্বতী সময় থকেে বাংলাদশেরে একছত্র সম্রাট হয়ে উঠতে শুরু কর।ে সইে আওয়ামী লীগ কালরে বর্বিতনে আজ আস্তাকুঁড়ে নক্ষিপ্তি হলো।

১৯৪৯ সালরে ২৩ জুন র্পূব পাকস্তিান আওয়ামী মুসলীম লীগ প্রতষ্ঠিার মাধ্যমে এ দলটরি যাত্রা শুরু হয়। কন্তিু ৫বছর যতেে না যতেে এ সংগঠন মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে নজিদেরে আর্দশ পরর্বতন করে র্ধমনরিপক্ষেতা ও অসাম্প্রদায়কি রাজনতৈকি আর্দশ বাস্তবায়নরে লক্ষ্যে ১৯৫৫ সালে মুসলীম শব্দটি বাদ দয়িে ‘আওয়ামী লীগ’ নাম ধারণ কর।ে ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ এর নর্বিাচন, ১৯৬৬ এর ছয় দফা, ১৯৬৮ এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালরে নর্বিাচন, ১৯৭১ এর মুক্তযিুদ্ধরে নতেৃত্ব এবং ১৬ই ডসিম্বেররে চূড়ান্ত বজিয় সবগুলো প্রক্ষোপটে আওয়ামী লীগ অবসিংবাদতি ছলি। কন্তিু ৭১ পরর্বতী সময়ে তাদরে র্কাযক্রম গুলো বর্তিকতি হতে শুরু হয়।

১৯৭৫ সালরে ২৫ জানুয়ারি এদশেরে রাজনীতরি ইতহিাসে রচতি হয় একটি নতুন অধ্যায়। এদনি সংসদে চর্তুথ সংশোধনী বলি পাস করে শখে মুজবিুর রহমান দশেরে সব রাজনতৈকি দল বলিুপ্ত করে একদলীয় শাসন (বাকশাল) কায়মে করনে। সংসদীয় পদ্ধতরি সরকার ব্যবস্থা বাতলি করে রাষ্ট্রপতি শাসতি সরকার ব্যবস্থা চালু করনে। আওয়ামী লীগ প্রধান হসিাবে তনিি এ পদক্ষপেকে দ্বতিীয় বপ্লিব ঘোষণা করনে। বাকশাল কায়মে এবং একছত্র ক্ষমতার অধকিার হওয়ার জন্য সংসদীয় সরকার ব্যবস্থার পরর্বিতে রাষ্ট্রপতি শাসতি সরকার ব্যবস্থা প্রর্বতনরে মধ্য দযি়ে শখে মুজবিুর রহমান তার ব্যক্তগিত ইচ্ছার বাস্তবায়নরে চষ্টো শুরু করলে তখনই এদশেরে মানুষ বপ্লিবে ফটেে পড়ে যার ফলশ্রুততিে মুক্তযিুদ্ধ অংশগ্রহণকারী জনতা বা এদশেরে বীররা তা মনেে নতিে পারনে।ি যার ফলে ১৯৭৫ সালরে ১৫ আগস্ট আরো একটি বপ্লিবরে জন্ম দয়ে। সইে বপ্লিবরে নর্মিম সত্য মুক্তযিুদ্ধে নতেৃত্বদান কারী নতোকে স্বপরবিারে হত্যা করা হয়। সৌভাগ্যবশত শখে হাসনিা ও শখে রহেনো বদিশেে থাকার জন্য বঁেচে যান। যদওি এর পছিনে শখে মুজবিরে ক্ষমতা লপ্সিা, রক্ষীবাহনিীর একচ্ছত্র র্কতৃত্বকে অনকেে দায়ী করনে। পরর্বতী সময়ে র্দীঘ ৬ বছর বদিশেে থকেে ১৯৮১ সালরে ১৭ মে এদশেে প্রত্যার্বতন করনে শখে হাসনিা। যদওি ১৯৭৫ সালে বাকশাল কায়মেরে মধ্যে আওয়ামী লীগরে সাংগঠনকি মৃত্যু হয়। হাসনিার দশেে আসার মধ্য দয়িে বাকশাল থকেে বরেয়িে নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করে আওয়ামী লীগ। তনিি দশেে এসে আওয়ামী লীগরে শাসন প্রতষ্ঠিতি করতে এবং তাদরে দলটাকে গঠনমূলক করার র্কাযক্রমে হাত দনে। স্বরৈাচার এরশাদ বরিোধী আন্দোলনরে মধ্য দয়িে আওয়ামী লীগ আর একবার রাজীততিে নজিদেরে নতেৃত্ব দৃঢ় করনে। যার ফলাফল ১৯৯৬ সালে তারা সরকার গঠন করনে। ১৯৯৬ এক মযে়াদে কাজ করে পরর্বতীতে তারা ২০০৮ সালরে, ২৯ ডসিম্বের নরিঙ্কুশ বজিয় নয়িে ২০০৯ সালে সরকার গঠন করনে। ২০০৯ সালে সরকার গঠনরে পর থকেে আওয়ামী লীগ স্বচ্ছোরি হয়ে উঠতে শুরু কর।ে মুক্তযিোদ্ধা নযি়ে ব্যবসা সটো তাদরে জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। মুক্তযিুদ্ধরে চতেনা বক্রিি করে তারা নজিদেরেকে মুক্তযিুদ্ধরে একছত্র অধপিতি মনে করতে শুরু করে এবং মুক্তযিুদ্ধরে একমাত্র অংশদিার দাবী করে তারা ক্রডেটি নতিে চায়। এর ফলে আমজনতা বশিষে করে ইয়াং জনোরশেন নতুন প্রজন্ম যারা মুক্তযিুদ্ধ দখেনেি তাদরে কাছে এটি ভাওতাবাজি মনে হয়। যদওি তারা বশ্বিাস করে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনাকে এবং মুক্তযিুদ্ধকে এদশেরে একটা বড় র্অজন মনে কর।ে কন্তিু কোন দল যখন ব্যক্তগিত র্স্বাথরে এ চতেনার একক মালকিানা দাবী করে ও নজিরে সুবধিা বা ব্যক্তগিত র্স্বাথ চরতর্িাথ করার জন্য এ চতেনা ব্যবহার করতে শুরু করে তখনি বড় ধাক্কাখায় দলটরি ইমজে।

মুক্তযিুদ্ধকে কোন দল বা ব্যক্তরি সম্পদ হসিবেে স্বীকৃততিে নারাজ এই তরুণ প্রজন্ম। কারন তারা মুক্তযিুদ্ধ দখেনেি কন্তিু তারা দখেছেে আওয়ামী লীগরে দুঃশাসন, নর্যিাতন, গুম, খুন, বনিা বচিারে হত্যাকান্ড। এগুলো দখেে দখেে তারা আওয়ামী লীগরে প্রতি বতিশ্রদ্ধ হয়ছে।ে মুক্তযিুদ্ধে তাদরে যে অবদান সইে অবদানকে পুঁজি করে যখন অন্যকে হত্যা করার, গুম করার, আয়নাঘরে বন্দী করার শাসন জারি করে ঠকি তখনই এ দশেরে তরুণ সমাজ ফুঁসে উঠছে।ে রাজনতৈকি দলগুলোকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দখেয়িে ৩০ জুন, ২০১১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বলিোপ আইন পাসরে মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতলি করে নতুন বর্তিক জন্ম দয়ে। প্রধানমন্ত্রী নজিরে হাতে প্রশাসনকি ও নর্বিাহী ক্ষমতা রখেে নর্বিাচনরে পায়তারা করলে এদশেরে রাজনতৈকি দল তা প্রত্যাখান কর।ে তবু ভোটার বহিীন এই প্রহসনমূলক নর্বিাচন করে তামাশার জন্ম দয়ে। এর বরিোধতিার ফলে নর্বিাচনরে দনি ১৯ জন ও তার আগরে দনি র্পযন্ত ১২৩ জন, পরে আরো অসংখ্য লোকরে মৃত্যু হয়। ফলে ২০১৪ সালরে সাধারণ নর্বিাচনে ১৫৩ আসনে প্রতদ্বিন্দ্বীতা বহিীন বজিয় র্অজন করে আওয়ামী লীগ। ফলে এই দলটার প্রতি ১৯৭৫ এর পরে আর একবার মানুষরে আস্থার সংকটে ফলেে দয়ে। পুনরায় ২০১৮ সালে প্রশাসনরে সহযোগতিায় জনমতকে উপক্ষো করে রাতরে ভোটরে মাধ্যমে আগে থকেে ব্যালট বক্স ভরে রখেে নজিদেরে বজিয় নশ্চিতি করে দনিরে বলো লোক দখোনো প্রহাসন করনে। ভোটার বহিীন এ নর্বিাচনে জনমত উপক্ষো করার আর একটা দৃষ্টান্ত প্রতষ্ঠিা করে আওয়ামী লীগ। ভোটার দরে ভোট কন্দ্রেে যতেে বাঁধা, ভোট গ্রহণ র্কমর্কতা দ্বারা ভোট বাক্স ভরা জনমনে উদ্বগেরে সৃষ্টি কর।ে ২০২৪ সালে বএিনপসিহ ভন্নি মতালম্বী দলগুলো নর্বিাচন র্বজন করলে নজিদেরে দলরে লোককে বপিক্ষে দাঁড় করয়িে নর্বিাচনরে গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানোর চষ্টো করনে। ফলে জনগন ও তরুণ প্রজন্মরে মনে এক বদ্বিষেরে জন্ম হয়। অত্যান্ত দুঃখ ও পরতিাপরে বষিয় ২০০৮ এর পরে ২০১৪, ২০১৮, ২০২৪ প্রতটিি নর্বিচনে জনগনকে উপক্ষো করার বষিটি এদশেরে তরুণ প্রজন্ম হজম করতে পারনে।ি তাছাড়া ভারতরে প্রতি অন্ধ ভক্তি ও নজিদেরে র্স্বাথ বকিয়িে দয়িে রাজনীতি করার আর্দশ এদশেরে জনগন মনেে নতিে পারনে।ি

র্দীঘ দড়ে দশক শাসন ও বরিোধী মত দমনরে মাধ্যমে আওয়ামী লীগ হয়ে উঠে নব্য ফ্যাসীবাদরে রোল মডলে। বশিষে করে এ প্রজন্মরে ২০১৪, ২০১৮, ২০২৪ এর নর্বিাচনরে নামে প্রহসন ও প্রতটিি নর্বিাচনে ভারতরে ধাপ্পাবাজি সর্মথন দখেে আওয়ামী লীগরে প্রাতি ঘৃণার জন্ম হয়। তারা মুক্তযিুদ্ধ দখেনেি তবু তাকে অস্তত্বিে ধারণ করছে।ে কন্তিু তারা আওয়ামী লীগরে দুঃশাসন দখেে বড় হয়ছে।ে ২০১৩ সালে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ করে রাজাকাররে শাস্তি নশ্চিতি করাকে যে প্রজন্ম স্বাগত জানয়িছেলি সইে প্রজন্ম ২০১৪ সালরে নর্বিাচন দখেে হতাশ হয়। জামায়াত নতোদরে ফাঁসীর রায় নয়িে এদশেে ম্যাস কলিংি শুরু হয়। দলেোয়ার হোসনে সাঈদী রায়কে কন্দ্রে করে শশিু ও নারীসহ ১৬০ জনরে অধকি নরিীহ প্রাণ ঝরে হাসনিার প্রশাসনরে হাত।ে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনার নামে জামায়ত ইসলামকে নর্মিুল করার যে নীল নকশা প্রনয়ণ করে এবং প্রশাসনরে সহযোগতিায় মামলা, জলে, জুলুম ,গুম, খুন হয়ে পড়ে নত্যি নমৈত্তিকি ঘটনা যা তরুণ প্রজন্মকে র্মমাহত কর।ে এছাড়া মুক্তযিুদ্ধরে চতেনা বরিোধী বলে এসব হত্যাকান্ডকে বধৈতা দওেয়া লাইসন্সে দয়ে আওয়ামী লীগ। বএিনপকিে দশে বরিোধী, আগুন সন্ত্রাসী, উন্নয়ন ধ্বংসকারী হসিাবে পরচিয় করানো ব্যাপারটি ছলি বশে হাস্যকর। নজিরো আগুণ সন্ত্রাস করে বএিনপি ও জামায়াতরে উপর দায় দয়িে নজিদেরে শাসন প্রতষ্ঠিা করার কৌশলে জনগণ চরমভাবে হতাশ হয়। মুক্তযিুদ্ধ বরিোধী বলে জনগনরে কাছ থকেে জামায়াতকে হত্যা করার ম্যান্ডটেে পতেে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনা বক্রিরি নাটক সকলরে কাছে উপাস্থাপতি হয়। মুক্তযিুদ্ধরে চতেনার নামে জামায়াত ইসলামরে নবিন্ধন বাতলি ও র্শীষ নতোদরে ফাঁসী দয়িে নজিরো যে বর্তিক জন্ম দয়ে তার আগুনে ঘি ঢালে ২০১৩ সালরে শাপলা হত্যাকান্ড। ২০০৯ সালে পলিখানায় বডিয়িার হত্যাকান্ডরে সুষ্ঠ তদন্ত ছাড়া লোক দখোনো বচিার নয়িে জনমনে যে উদ্বগে বরিাজ করছলি তার আগুন দ্বগিুণ বগেে বয়তে শুরু হয় হফোজত ইসলামরে সমাবশেে রাষ্ট্রযন্ত্ররে হত্যাকান্ড ও কথা বলার স্বাধীনতাকে দমন করতে দখে।ে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনা বলে মুজবিবাদ প্রতষ্ঠিার চষ্টোর ফলে শহীদ প্রসেডিন্টে জয়িাউর রহমানকে দশেদ্রোহী হসিাবে পরচিয় করে জাতকিে হতাশ কর।ে তাছাড়া গণতন্ত্ররে মানস কন্যা বগেম খালদো জয়িার প্রতি নষ্ঠিুরতার দৃষ্টান্ত স্থাপন কর।ে খালদো জয়িার ছোট সন্তান কোকোর বনিা চকিৎিসায় মৃত্যু, আর এক সন্তানরে নর্বিাসন, বালরি ট্রাক নাটক, জয়িা অরফানজে ট্রাস্ট মামলায় শাস্তি প্রদান করে জলেে প্ররেণ ও বদিশেে চকিৎিসার সুযোগ বঞ্চতি করে এক নর্মিমতা জন্ম দয়ে। আর এসব কছিুর পছিনে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনার গল্প সকল বধৈতার লাইসন্সে। বরিোধী মত দমন, বাক স্বাধীনতাকে হরণ,গুম, খুন, হত্যার বধৈতার লাইসন্সে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনার ব্যবসা ও ব্যক্তগিত সম্পত্তি দাবী মানুষরে মনে বড় ধাক্কা দয়ে।

২০২৪ সালে কোটা সংস্কারকে কন্দ্রে করে সংগঠতি অহংিস ছাত্রদরে আন্দোলনকে ট্যাগ দওেয়া শুরু করলে ছাত্রজনতা ফুঁসে ওঠ।ে ১ জুলাই শুরু হওয়া সাধারণ এ আন্দোলন সরকারী হটকারতিা, ক্ষমতার দম্ভ ও দমন পীড়নে রাষ্ট্রযন্ত্ররে ব্যবহার, সাধারণ শক্ষর্িাথীদরে রাজাকার ট্যাগ দওেয়ার ঘৃণ রাজনীতি আপমার ছাত্র জনতা মনেনেতিে পারনে।ি ফলে প্রতবিাদরে আগুন জ্বলে ওঠে সমস্ত স্কুল,কলজে, মাদ্রাসা ও বশ্বিবদ্যিালয়।ে আর সরকার তা দমন করতে গুলি করে ছাত্র জনতার বুক।ে ১৬ জুলাই, ২০২৪ রোকয়ো বশ্বিবদ্যিালয়রে শক্ষর্িাথী আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যা করলে তার দাবানল ছড়য়িে পড়ে সমগ্র বাংলাদশে।ে অতপর মীর মুগ্ধ সকলকে মুগ্ধ করে পুলশিরে গুলতিে নহিত হলে আরো বগেবান হয় এ আন্দোলন। ছাত্রদরে দৃঢ় মনোবল, তজেদপ্তি সদ্ধিান্ত দমনে ছাত্র হত্যার মশিনে নামে সরকার; পুলশি তার মুল সনৈকি। ইন্টারনটে বন্ধ করে আন্দোলনকে দমন করতে বশ্বিবদ্যিালয় ছুটি ও হল খালি করার হুকুম দয়ে। ফলে আন্দোলনে কছিুটা ভাটা পড়।ে কন্তিু এর মধ্যে কছিু ছাত্র আন্দোলনরে মুল চালকরে আসনে অধষ্ঠিতি হন নজিরে জীবনরে মায়া ত্যাগ কর।ে ছাত্রদরে বুদ্ধদিীপ্ত কৌশল আর নতুন নতুন র্কমসূচতিে ধরাশয়ী হয়ে পড়ে সরকার। এর মধ্যে সমন্বয়কদরে গ্রফেতার করে ডবিি অফসিে রাখা হয়। আর তখন বসেরকারী বশ্বিবদ্যিালয়রে শক্ষর্িাথী সারথরি বশেে রাস্তায় নমেে আস।ে আন্দোলন নতুন গতি পায়। ছাত্র জনতা ঢাকা ত্যাগ না করে আন্দোলন চালয়িে যায়। অন্য দকিে প্রতটিি শহরে নগরে বন্দরে বষৈম্য বরিোধী ছাত্র আন্দোলনরে মঞ্চ গড়ে ওঠ।ে গুলরি ভয়ে ভীত না হয়ে প্রতদিনি আরো বপিুল সংখ্যক জনস্রোত শামলি হয় আন্দোলন।ে শশিু, বৃদ্ধ ,বাল ,বনতিা থকেে শুরু করে সকলে রাস্তায় নমেে আছ।ে আর সরকার আরো কঠোরভাবে দমন পীড়ন শুরু কর।ে ফলে ঘরে শুয়ে থাকা শশিু, ছাদে খলোরত শশিু ও আন্দোলনকারীদরে দমন করতে হলেকিপ্টার থকেে গুলি শুরু করে সকল কছিু স্তব্ধ করে দতিে চায়। ফলে ছাত্র জনতা ডাক দয়ে সরকার পতনরে একদফা আন্দোলনরে। সরকার পতনরে একদফা দাবীতে সমগ্র বাংলাদশে ও জনগণ তার প্রতি অকুন্ঠ সর্মথন দয়িে রাস্তায় নমেে আস।ে অবশষেে প্রায় ২ হাজার ছাত্র জনতার মৃত্যু, ৫০ হাজার আহত, পঙ্গু বীরদরে আত্মত্যোগরে কাছে পরাজতি হয় আওয়ামী লীগ। ৫ আগস্ট ২০২৪ ছাত্র জনতা নতুন ইতহিাসরে স্বাক্ষী হয়। স্বরৈাচারী শখে হাসনিা পদত্যাগ করে দশে ছড়েে পালয়িে যান। ৩৬ দনিরে আন্দোলন বাংলাদশেরে দ্বতিীয় অভ্যুদ্বয়। বাংলাদশেরে সব থকেে পুরানো ও ঐতহ্যিবাহী এ দলটি নমিষেে ধ্বংস হয়ে যায়। সকল অহংকার র্চূণবচর্িূণ করে দয়ে এদশরে ছাত্র সমাজ।

মূলত আওয়ামী লীগরে এই পতনরে পছিনে নজিরে দলরে হটকারতিা, নতো র্কমীদরে তলেবাজী ও লোভী মনোভাব, শখে হাসনিার অহংকার, ভারতরে প্রতি পরনর্ভিরশীলতা যমেন দায়ী তমেনি ছাত্রলীগরে দুঃশাসন; শবিরি সন্দহেে ছাত্রলীগরে বশ্বিজৎি হত্যা, ভারত বরিোধতিার জন্য বুয়টে শক্ষর্িাথী আবরার ফাহাদকে পটিয়িে মারা, এমসি কলজেে স্বামীকে বঁেধে রখেে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ র্ধষণ, অসংখ্য খুন, ছনিতাই, রাহাজান,ি ক্যাম্পাসে আধপিত্য বস্তিার বড় নয়িামক হসিাবে কাজ করছে।ে আর এত সবকছিুর বধৈতার লাইসন্সে ছলি তারা মুক্তযিুদ্ধরে পক্ষরে শক্ত।ি কন্তিু নতুন প্রজন্ম মুক্তযিুদ্ধকে কারো একক মালকিানা দতিে নারাজ। তাছাড়া তারা অতীত থকেে শক্ষিা নয়িে নতুন করে গড়তে বশ্বিাসী। যার ফলে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনায় বশ্বিাসী এই মানুষগুলো মুক্তযিুদ্ধকে কোন দলরে ব্যক্তগিত সম্পত্তি করতে চানন।ি তাই তারা রাস্তায় নমেে এসছেে এবং ভুলে গছেে মুক্তযিুদ্ধরে সইে চতেনাকে যাকে পুঁজি করে সকল অন্যায়কে ন্যায় বানানোর বধৈতা দওেয়া যায়। তারা নতুন বাংলাদশে গড়তে মুক্তযিুদ্ধরে একক ক্রডেটি বাজি দলকে নশ্চিহ্নি করতে বাধ্য হয়ছে।ে তবু পরাজতি শক্তি জুলাই যোদ্ধাদরে নশ্চিহ্নি করার আস্ফলন ও র্তজন-র্গজন নতুন বাংলাদশেরে যোদ্ধাদরে জীবনরে নরিাপত্তা হুমকরি মুখে পড়।ে বদিশেে বসে সে দলরে প্রধান নানা রকম বশিৃঙ্খলতার উসকানি দয়িে চলছেে অবরিত। এখনো অনুতপ্তবোধরে জন্ম হয়নি বরং নজিরে প্রতি ছাপায় গাওয়ার গান সচল রাখার পাশাপাশি মুক্তযুিদ্ধরে চতেনার ব্যবসা করে চলছে।ে এমনকি ১০ মাস পরেতে না পরেতইে বহু স্থানে জুলাই যোদ্ধা ও আহত-নহিত পরবিারকে নর্যিাতন ও হুমকীর সম্মুখীন হতে হচ্ছ।ে ফলে জুলাই যোদ্ধাদরে জীবনে অতীত ক্ষত পুনরুজ্জীবত হয়ে ফরিে এসছে।ে যার ফলে হাসনাত আব্দুল্লাহর মতো বলষ্টি দশেপ্রমেকি আবার রাস্তায় নমেে এসছ।ে তার ডাকে সাড়া দয়িে আন্দোলনরে স্বপক্ষরে শক্তি একাত্মতা প্রকাশ কর।ে জনতার দাবীর কাছে পরাজতি হয়ে সরকার ১০ ম,ে ২০২৪ সালরে দবিাগত রাতে বচিার না হওয়া র্পযন্ত আওয়ামী লীগরে র্কাযক্রম নষিদ্ধি ঘোষণা কর।ে যদওি এর মধ্যে দুরভসিন্ধি লুকয়িে আছে তবু নতুন বাংলাদশেরে মাথায় আর একটা পালক যুক্ত হলো। যে মুক্তযিুদ্ধরে গান শুনয়িে এতো দনি আওয়ামী লীগ সকলকে ঘুময়িে রখেছেলি সইে মুক্তযিুদ্ধ যনে কাল হল আওয়ামী লীগরে।