অভয়নগরে খেত থেকে ধানের চারা উপড়ে ফেললেন ।ব্যাংক কর্মকর্তা
স্টাফ রিপোটার-যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী গ্রামের একটি খেত থেকে ধানের চারা উপড়ে ফেলা হয়েছে। ব্যাংক কর্মকর্তা তাপস কুমার বিশ্বাস আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার সুন্দলী গ্রামের দক্ষিণ বিলের ওই খেত থেকে ওই ধানের চারা তুলে ফেলেন।
ওই জমির মালিক উপজেলার সুন্দলী গ্রামের দীপজ্যোতি বিশ্বাস(২৬) ও তাঁর মা লতিকা মণ্ডল(৫৫)। তাপস কুমার বিশ্বাস লতিকা মণ্ডলের সৎ ছেলে।
এ ব্যাপারে দীপজ্যোতি বিশ্বাস অভয়নগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
তাপস কুমার বিশ্বাস অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী গ্রামের নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে। তিনি উপজেলার নওয়াপাড়া শাখা অগ্রণী বাংকে ব্যবস্থাপক হিসাবে কর্মরত আছেন।
দীপজ্যোতি বিশ্বাস জানান, সুন্দলী গ্রামের দক্ষিণ বিলে ২৫ শতক জমিতে শ্রমিকদের দিয়ে তিন দিন ধরে বোরো ধানের চারা রোপন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার খেতে চারা রোপন শেষ হয়। আজ শুক্রবার সকালে তাপস কুমার বিশ্বাস, তাঁর ছেলে পিয়াস কান্তি বিশ্বাস(১৭), চাচাতো ভাই সংগ্রাম বিশ্বাস(৪২), অপর চাচাতো ভাই বিভাস চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে চিন্ময় বিশ্বাসকে(২৬) সাথে নিয়ে প্রথমে ধানখেতে নিড়ানি দিয়ে নিড়ানি দিতে থাকেন। এরপর তাঁরা পা দিয়ে মাড়িয়ে চারা কাঁদার নিচে পুঁতে দেন। অবশিষ্ট চারা তাঁরা খেত থেকে তুলে ফেলে দেন।
লতিকা মণ্ডল অভিযোগ করেন, স্বামী নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস তাঁকে ও তাঁর ছোট ছেলে দ্বীপজ্যোতি বিশ্বাসকে ২০১৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর উপজেলার সুন্দলী মৌজায় বিভিন্ন দাগে ৩ একর ৬৮ শতক জমি রেজিস্ট্রি করে দেন। এসব জমি তাঁরা ভোগদখল করে আসছেন। বিষয়টি নিয়ে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর তিন সৎ ছেলে-মেয়ে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, তাপস কুমার বিশ্বাস এবং চম্পাকলি বিশ্বাস আদালতে একটি দেওয়ানী মামলা করেন। মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে। গত মঙ্গলবার সকালে সুন্দলী দক্ষিণ বিলের ২৫ শতকের একটি জমিতে তিনি শ্রমিক নিয়ে বোরো ধান রোপন করতে যান। এ সময় তাঁর সৎ ছেলে তাপস কুমার বিশ্বাস(৫৪) তাঁর ভাসুরের ছেলে বিভাষ চন্দ্র বিশ্বাস(৪৮), প্রতিবেশী সুজন মল্লিক ভোলা(৩৫) এবং বসন্ত বিশ্বাস(৫৫) তাঁকে ব্যাপক মারধোর করেন। এতে তিনি আহত হন। এলাকাবাসীদের কয়েকজন তাঁকে উদ্ধার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন।
তাপস কুমার বিশ্বাস বলেন,’জমি আমার। আমি ওই জমিতে ধান রোপন করবো। এজন্য জমি থেকে আগাছা সাফ করেছি। কোনো ধানের চারা উপড়ে ফেলিনি।’
অভয়নগর থানার সহকারী উপপরিদর্শক(এএসআই) মো. সদরুল আলম বলেন,’অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিনে তদন্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
অভয়নগরে এক ব্যাংকার ভাইয়ের ধানের চারা উপড়ে ফেললেন
স্টাফ রিপোর্ার
যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী গ্রামের একটি খেত থেকে ধানের চারা উপড়ে ফেলা হয়েছে। ব্যাংক কর্মকর্তা তাপস কুমার বিশ্বাস আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার সুন্দলী গ্রামের দক্ষিণ বিলের ওই খেত থেকে ওই ধানের চারা তুলে ফেলেন।
ওই জমির মালিক উপজেলার সুন্দলী গ্রামের দীপজ্যোতি বিশ্বাস(২৬) ও তাঁর মা লতিকা মণ্ডল(৫৫)। তাপস কুমার বিশ্বাস লতিকা মণ্ডলের সৎ ছেলে।
এ ব্যাপারে দীপজ্যোতি বিশ্বাস অভয়নগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
তাপস কুমার বিশ্বাস অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী গ্রামের নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে। তিনি উপজেলার নওয়াপাড়া শাখা অগ্রণী বাংকে ব্যবস্থাপক হিসাবে কর্মরত আছেন।
দীপজ্যোতি বিশ্বাস জানান, সুন্দলী গ্রামের দক্ষিণ বিলে ২৫ শতক জমিতে শ্রমিকদের দিয়ে তিন দিন ধরে বোরো ধানের চারা রোপন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার খেতে চারা রোপন শেষ হয়। আজ শুক্রবার সকালে তাপস কুমার বিশ্বাস, তাঁর ছেলে পিয়াস কান্তি বিশ্বাস(১৭), চাচাতো ভাই সংগ্রাম বিশ্বাস(৪২), অপর চাচাতো ভাই বিভাস চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে চিন্ময় বিশ্বাসকে(২৬) সাথে নিয়ে প্রথমে ধানখেতে নিড়ানি দিয়ে নিড়ানি দিতে থাকেন। এরপর তাঁরা পা দিয়ে মাড়িয়ে চারা কাঁদার নিচে পুঁতে দেন। অবশিষ্ট চারা তাঁরা খেত থেকে তুলে ফেলে দেন।
লতিকা মণ্ডল অভিযোগ করেন, স্বামী নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস তাঁকে ও তাঁর ছোট ছেলে দ্বীপজ্যোতি বিশ্বাসকে ২০১৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর উপজেলার সুন্দলী মৌজায় বিভিন্ন দাগে ৩ একর ৬৮ শতক জমি রেজিস্ট্রি করে দেন। এসব জমি তাঁরা ভোগদখল করে আসছেন। বিষয়টি নিয়ে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর তিন সৎ ছেলে-মেয়ে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, তাপস কুমার বিশ্বাস এবং চম্পাকলি বিশ্বাস আদালতে একটি দেওয়ানী মামলা করেন। মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে। গত মঙ্গলবার সকালে সুন্দলী দক্ষিণ বিলের ২৫ শতকের একটি জমিতে তিনি শ্রমিক নিয়ে বোরো ধান রোপন করতে যান। এ সময় তাঁর সৎ ছেলে তাপস কুমার বিশ্বাস(৫৪) তাঁর ভাসুরের ছেলে বিভাষ চন্দ্র বিশ্বাস(৪৮), প্রতিবেশী সুজন মল্লিক ভোলা(৩৫) এবং বসন্ত বিশ্বাস(৫৫) তাঁকে ব্যাপক মারধোর করেন। এতে তিনি আহত হন। এলাকাবাসীদের কয়েকজন তাঁকে উদ্ধার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন।
তাপস কুমার বিশ্বাস বলেন,’জমি আমার। আমি ওই জমিতে ধান রোপন করবো। এজন্য জমি থেকে আগাছা সাফ করেছি। কোনো ধানের চারা উপড়ে ফেলিনি।’
অভয়নগর থানার সহকারী উপপরিদর্শক(এএসআই) মো. সদরুল আলম বলেন,’অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিনে তদন্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।