সাতক্ষীরায় ৭ দিনের ‘লকডাউন’ শুরু

এছাড়া সাধারণ মানুষকে ঘরে ফেরাতে শহরে পুলিশি চেকপোস্ট বসানোর পাশাপাশি টহল বাড়ানো হয়েছে। চেকপোস্ট বসানো হয়েছে যশোর ও খুলনা থেকে সাতক্ষীরা জেলার প্রবেশদ্বারেও।
ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক থাকলেও বন্দরের বাজারঘাট ও দোকান-পাট বন্ধ রয়েছে। নজরদারি বাড়ানো হয়েছে সীমান্ত এলাকায়।
তবে, লকডাউন চলাকালে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান-পাট খোলা রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যাটারিচালিত ও ভ্যান ও ইজিবাইক চলাচল করছে।
এছাড়াও লকডাউনের আওতার বাইরে রয়েছে ওষুধের দোকান, হাসপাতাল, ক্লিনিক, অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসাসেবা বিষয়ক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, জ্বালানিসহ জরুরি পরিসেবার জন্য নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ও যানবাহন।
এই সময়ে সবাইকে মাস্ক ব্যবহার করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়াত বাংলানিউজকে জানান, করোনা আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরায় ২৪৫ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ও কোয়ারেন্টিন সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সাতক্ষীরায় ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৯ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে।সূত্র, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম