৯০-এর দশকের ত্যাগী নেতা কে এই রুবন??নতুন প্রজন্ম জানতে চায়
রাজশাহী প্রতিনিধি ঃ রাজশাহী প্রতিনিধি ঃ রাজনৈতিক পরিচয়, ১৯৮৭-১৯৮৮ মেয়াদে যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগ। ১৯৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক, রাজশাহী মহানগরে দ্বায়িত্ব পালন করেন, ১৯৯২-১৯৯৫ মেয়াদে সাধারণ সম্পাদক রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগ দ্বায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৭ সালে রাজশাহী তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি প্রার্থী, ২০০৩-২০০৬ পর্যন্ত উপ-দপ্তর সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, রাজশাহী মহানগরের দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি বর্তমান কেন্দ্রীয় অর্থ ও পরিকল্পনা উপকমিটি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে দ্বায়িত্বরত।
তিনি ১৯৯১ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী সময়ে জামাত-শিবির কর্তৃক মারাত্নক ভাবে আঘাত প্রাপ্ত হন। তিনি ২০০১ সালে স্বৈরাচারীনী খালেদা জিয়ার অপারেশন ক্লীন হার্টে গ্রেফতার হন ও কারাভোগ করেন। ৯০- এর দশকে এই ত্যাগী নেতা গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক কার্যক্রম আজকের তৃণমূলের কর্মীদের ও নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে। শুধু তাই নয় তার পিতাঃ এ্যাডঃ মোঃ মোজ্জাফফর হোসেন ১৯৬৪-১৯৬৫ সালে সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ রাজশাহী শহর। তিনি ১৯৭৩-১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ যুবলীগ রাজশাহী জেলা। তিনি ১৯৭৭-১৯৮০ সালে সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামীলী, রাজশাহী শহর। ১৯৮১-১৯৯১ পর্যন্ত সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, রাজশাহী মহানগরের দ্বায়িত্ব পালন করেন। তার বাবা বর্তমানে সন্মানিত সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, রাজশাহী মহানগরে দ্বায়িত্বরত। জোবায়ের হোসেন (রুবন) একজন মুজিব পরিবারের মুজিব আদর্শের ত্যাগী সন্তান। এই নেতার ত্যাগ ও সাংগঠনিক কার্যক্রম ও নির্যাতনের ওপরে দাড়িয়েই আমরা আজকে রাজনীতি করছি। এখন সময় এসেছে জোবায়ের হোসেন (রুবনের) মতো ত্যাগী নেতাদের সামনের সাড়িতে নিয়ে আসা।
৯০-এর দশকের সবচেয়ে বিপদ কালিন সময়ের আওয়ামীলীগের জন্য জোবায়ের ত্যাগ স্বীকার করে যে রাজনীতি করেছেন, তা অত্যান্ত প্রশংসনীয়। দুঃখ জনক হলেও সত্য এই ত্যাগী নেতাদের ঋন কিছুটা হলেও শোধ করার সময় পেয়েছিলাম বলে জানান, আওয়ামীলীগের বিভিন্ন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। আজকে ১২ টি বছর আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকার পরেও তাদের কেন মূল্যায়ন কেন হলো না এটা তৃণমূলের কর্মীদের প্রশ্ন? এই ত্যাগী নেতারা কোন পদ পদবীর জন্য রাজনীতি করেননি, কিন্তুু আওয়ামীলীগ কে আরো সু-সংগঠিত ও সাংগঠনিক ভাবে আরো শক্তিশালী করতে হাইব্রিড দের বাদ দিয়ে জোবায়ের হোসেন (রুবন) এর মতোন ত্যাগী নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে রাজশাহী মহানগর কমিটিতে সামনে আনার কোন বিকল্প নাই বলে জানান রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের বিভিন্ন স্তরের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।