Type to search

যে কারনে সবার প্রিয় মুখ ভোলা বোরহানউদ্দিন পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম

জাতীয়

যে কারনে সবার প্রিয় মুখ ভোলা বোরহানউদ্দিন পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম


মোঃ সাইফুল ইসলাম আকাশ:ভোলা প্রতিনিধি: ভোলা বোরহানউদ্দিন পৌরসভার জনপ্রিয় মেয়র রফিকুল ইসলাম তার সফলতার মূল কারন জনগনকে ভালোবাসা।

একজন মানুষের বড় সার্থকতা,জিবনের পরম পাওয়া এবং সফলতা হলো, একটি অঞ্চলের আর্থ সামাজিক কাঠামো ও রাজনৈতিক দর্শনে মানুষের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন আনা। একই সঙ্গে উন্নয়নে, সমৃদ্ধিতে পরিবর্তনের সেই ধারা ধরে রাখা। বলিষ্ঠ নেতৃত্বই সেই সফলতার মূল চাবিকাঠি। আর সেই সফল মানুষটি হলেন,বোরহানউদ্দিনের মাটি ও মানুষের নেতা গরিবের বন্ধু,অসহায় আর পথহারা মানুষের পথপ্রর্দশক ভোলা বোরহানউদ্দিন উপজেলার পৌরসভার মেয়র ও বোরহানউদ্দিন উপজেলা আওমীলীগের সফল সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম
পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান।জাতীয় নেতা সাবেক ডাকসু ভিপি,সাবেক বানিজ‍্য মন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী পরিষদের সদস‍্য ও রাজনৈতিক সচিব আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এর মাধ্যমে তিনি গড়ে উঠেন আর্দশ রাজনৈতিক ব‍্যক্তি হিসাবে।
বর্তমানে তিনি সকল কার্যক্রম পরিচালনা করছেন ভোলা২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপির সাথে পরামর্শ করে।পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম ছাত্রজীবন থেকেই জননেতা তোফায়েল আহমেদ এর মাধ‍্যমে রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন,ছাত্রলীগ,যুবলীগ,আওমী লীগের প্রতিটি কার্যক্রমে ছিলেন সবার সামনে।পদ নিয়ে কখনো ও মাথা ব‍্যাথা ছিল না।
সবসময় ভাবতেন পদের চেয়ে দল বড়।তিনি সবসময় বাস্তবকে বিশ্বাস করতেন বর্তমানে ও দেখা যায় তিনি যা বলেন, তাই করেন। মানে নগদ কথা বলেন, নগদে কাজ করে দেখিয়ে দেন। যে যাই বলুক না কেন, তিনি বাকির খাতায় কোনো কাজ বা কথা ফেলে রাখেন না। এজন্য আমজনতা গরিব-বৃদ্ধ সবাই তাকে ভালোবেসে। জানা যায় বর্তমানে মরনব‍্যাধি করোনা ভাইরাসে যেখানে মা,বাবা থেকে সন্তান পৃথক হয়ে যায় সেখানে এই মেয়র জনগনের সেবক হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন,গরিব আর অসহায় পরিবারকে সহযোগিতা করেছেন।
এছাড়া ও জনগনের আস্থা আর ভালোবাসার প্রতীক হিসাবে সবাই দেখছে তাকে।করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া হাজার হাজার হতদরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী ও পৌছে দিয়েছেন এই পৌরসভার মেয়র।তিনি ছোট-বড় সবার সাথে চলছে সাধারণ ভাবে।যেখানেই অসহায় মানুষ সেখানেই ছুটে যান তিনি দেখেন না কে কোন দলের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন সাথে সাথে।সবাই দলমত নির্বিশেষে ভালোবেসে যাচ্ছেন তাকে। এমন অনন্য চলন,স্পষ্টবাদীতা, ভালোকে ভালো বলে পুরষ্কৃত করা,খারাপকে খারাপ বলে তিরষ্কার করার সৎ সাহস ধারণ করা, নিত্য গণমানুষের জন্য কল্যাণমুখী রাজনীতির চর্চা করা, নগদ সিদ্ধান্ত, নগদে সাফল্যে আজ তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনেও বেশ আলোচিত

বিশেষণ, এতো আলোচনা, এতো সাফল্য। এগুলো তো একজন মানুষের জীবনে একদিনে অর্জিত হয় না। বিশেষ করে নিত্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা মুখর রাজনীতির মাঠে। যেখানে পক্ষ-প্রতিপক্ষ দুইপক্ষেরই আতশ কাচের নিচে থাকতে হয় সৎ সাহসী রাজনীতিবিদকে। এখানেই একজন রফিকুল ইসলাম । তিনি রাজনীতিতে এসেছেন গণমানুষের পাশে থাকতে, তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হতে।বোরহানউদ্দিনের গ্রামগঞ্জে ঘুরে এলে বোঝা যায়। আপনি আমি ঘুরে আসার আগেই তিনি তৃণমূলে ঘুরে ঘুরে জনপ্রিয়তা ও সাধারণ মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। আগের দিনে খলিফা, রাজা, বাদশাহরা রাতের অন্ধকারে প্রজাদের অভাব-অনটন, দুঃখ-দুর্দশা দেখতে বের হতেন। এ যুগে একজন পৌরসভার মেয়র হয়ে কোনো প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা না নিয়ে একা মোটরসাইকেল নিয়ে বের হয়ে যান গ্রামের পথে পথে। খোঁজ খবর নেন সাধারণ মানুষ,তৃণমূলের নেতাকর্মীদের।
তিনি সময় নিয়ে,উদ্দেশ্য নিয়ে, লক্ষ্য ঠিক করে পরিকল্পনা করে গণমানুষের রাজনীতি করতে এসেছেন। তিনি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। অর্থ বিত্তে পূর্ব থেকেই সমৃদ্ধ। বেছে নিতে পারতেন আরাম-আয়েশ, ভোগ-বিলাসের জীবন। কিন্তু তোফায়েল আহমেদের মতো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করা শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তার পদচারণা শুরু হয়। জনগনের সাথে সরাসরি সম্পর্কের সেতুবন্ধন স্থাপন করেন তিনি। তিনি সবসময়েই নির্যাতনের শিকার বঞ্চিত নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন। তাদের উৎসাহ দিয়েছেন রাজনৈতিক একটি পরিবর্তনের জন্য। সেই পরিবর্তন এলো তিনি যখন মেয়র হয়ে আসেন বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তখনই এবং সেই পরিবর্তনের অংশীদার হলেন তিনি। দল তার নেতৃত্বের দক্ষতা ও কাজের মূল্যায়নে তিনি একজন সফল মেয়র।
পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম সবসময়ই বলেন আমি জনগনের সুখে-দুখে সবসময়ই পাশে থাকব।বোরহানউদ্দিন পৌরসভাকে একটি আধুনিক পৌরসভায় রূপান্তরিত করব ইনশাআল্লাহ। তিনি বলেন বোরহানউদ্দিন পৌরসভার সকলস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার উদ্দেশ্য,আমার একমাত্র চিন্তা।তিনি প্রধানমন্ত্রী জন‍্য ও দোয়া চান সবসময়ই সকল অনুষ্ঠান ও বেঠকে এবং বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড কামনা করেন তিনি।তিনি বলেন সততা ও বিশ্বাস নিয়ে আমি পথ চলতে চাই।

Tags:

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *