টাঙ্গাইলের যমুনাসহ শাখা নদীর পানি বেড়ে ১২ উপজেলার ১১টিই প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি ৬ লাখের বেশি মানুষ। ঝুঁকিতে যমুনা নদীর পূর্ব তীররক্ষা বাঁধ। মানিকগঞ্জের পৌর এলাকায়ও ঢুকেছে পানি। মুন্সিগঞ্জে একদিনের ব্যবধানে নতুন করে ১৪টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এ নিয়ে ৪ উপজেলার ২৩টি ইউনিয়নের ১৭৮টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি।
মাদারীপুরে পদ্মার পানি আরো বাড়লেও আড়িয়াল খাঁ নদীর পানি স্থিতিশীল। পানিবন্দি ৩৫ ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ। নওগাঁয় আত্রাই নদীর পানি কমতে শুরু করলেও মানুষের দুর্ভোগ এখনো কমেনি। গাজীপুরে তুরাগ ও বংশী নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার কালিয়াকৈরের তিনটি ইউনিয়নের ৮৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে ।
সিরাজগঞ্জেও নদীতে বিলীন হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। দীর্ঘদিন পানিবন্দি থাকায় দুর্ভোগ বেড়েছে গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামে। বন্যায় রাজবাড়ীর চার উপজেলার প্রায় ৭০ হাজার এবং ফরিদপুরে চারশতাধিক গ্রামের দুই লাখ মানুষ পানিবন্দি।