কুড়িগ্রামে বন্যায় পাঁচশো ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খাবার সংকটসহ নানা সমস্যায় কষ্টে দিন কাটছে তাদের। জামালপুরে দুর্ভোগ বেড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষদের। আয় রোজগারের পথ বন্ধ থাকায় স্বাভাবিক জীবনে ফেরা নিয়ে শংকিত নিম্ন আয়ের মানুষ।
টাঙ্গাইলে বন্যার পানি কমলেও খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকটে ১০ উপজেলার প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ মানবেতর দিন কাটাচ্ছেন।
শরীয়তপুরে দীর্ঘ সময় বন্যার পানি আটকে থাকায় দিনদিন বাড়ছে দুর্ভোগ। দুর্গত এলাকায় ত্রাণের জন্য হাহাকার করছেন বানভাসীরা। শিল্পাঞ্চল সাভারের কিছু কিছু এলাকা থেকে বন্যার পানি নামতে শুরু করায় স্বাভাবিক হয়ে উঠছে সেখানকার জনজীবন। তবে এখনও বেশিরভাগ এলাকা বন্যা কবলিত থাকায় দুর্বিসহ সেখানকার মানুষের জনজীবন।
মুন্সীগঞ্জে পদ্মার পানি বিপৎসীমার নিচে নামলেও দুর্ভোগ কমেনি এই অঞ্চলের মানুষজনদের। জেলার ৪৪টি ইউনিয়নের ৩ শতাধিক গ্রামের ৪৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি।