পুষ্টিবিদরা গ্যাস্ট্রিক-আলসারের রোগীসহ সুস্থ্যদেরকেও ইফতার ও সেহরিতে গুরুপাক এবং ভাজা পোড়া খাবার বাদ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় প্রতিদিনই শনাক্ত আর মত্যু রেকর্ড ভাঙছে। এরমধ্যে সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে শুরু হয়েছে সরকার ঘোষিত আটদিনের কঠোর বিধিনিষেধ। এমন অবস্থায় এসেছে রমজান।
লিভার ও পরিপাকতন্ত্র বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল বলেন, “আমার জানামতে নির্দিষ্ট কোনো গাইডলাইন নেই। তবে আমাদের অভিজ্ঞতায় আমরা বলতে পারি, শ্বাসকষ্ট বা কাশি তেমন একটা না থাকলে অবশ্যই রোজা রাখা যাবে।”
এই সময়ে ডায়াবেটিস, লিভার, গ্যাস্ট্রিক-আলসারের রোগীদেরও মানতে হবে নিয়মকানুন। মূল খাবাররে সাথে ফলমূল বেশি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল,.
পুষ্টিবিদদের মতে, রোজায় সুষম, সহজপাচ্য ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। গুরুপাক খাবার, পেঁয়াজু, বেগুনি, কাবাব, হালিম, মাংস-জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। ইফতারের পর রাতের খাবার হালকা ও সহজে হজম হয় এমন হতে হবে। সেহরিতে বেশি না খেয়ে রুচি অনুসারে স্বাভাবিক খাবার খাওয়ার পরামর্শ পুষ্টিবিদদের।
রমজানে সুস্থতার জন্য ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। সূত্র, DBC বাংলা