আফজাল হোসেন চাঁদ, ঝিকরগাছা : ৮৬ যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনে গণমানুষের ভালবাসার শতস্পর্শে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় প্রতিক ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট চাইছেন গঙ্গানন্দপুর ডিগ্রী কলেজের সম্মানিত সভাপতি, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের, ঝিকরগাছা উপজেলার সভাপতি গিলবার্ট নির্মল বিশ্বাস। প্রায় তিন বছর যাবৎ চৌগাছা-ঝিকরগাছা আসনে প্রতিটা স্থানে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে পূর্বের বছরের ন্যায় এবারও সনাতন ধর্মাবলীদের শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষ্যে ক্রমাগতই ঝিকরগাছা ও চৌগাছা উপজেলার ৯৯টি পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করে সরকারের অধিনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সারাদেশে আওয়ামীলীগের উন্নয়নের বার্তা জনগণের মধ্যে পৌছানোর জন্য উন্নয়ন চিত্রের হ্যান্ডবিল জনসাধারণের দোরগোড়ায় পৌছায় দিয়েছেন। তিনি যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনের নৌকা প্রতিকের মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়েও 'নৌকা যার, আমরা তার' এই স্লোগানকে সামনে রেখে বিভিন্ন সময়ে নতুন আঙ্গিকে ব্যতিক্রম ধারায় সরকারের উন্নয়নে কর্মকান্ড নিয়ে দুর্বার গতিতে কাজ করে এগিয়ে চলেছেন বলে স্থানীয় নেতাকর্মীরা তাদের মনোভাব প্রকাশ করেছেন।
ঝিকরগাছা পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহব্বায়ক আলিমুল ইসলাম মৃধা, সদর ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক শাহীন কবির, উপজেলা কৃষকলীগের সাংগাঠনিক সম্পাদক মন্টু হোসেন, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক ও গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, সহ দপ্তর সম্পাদক জোহান সরকার, সদস্য আব্দুস সবুর খান, ঝিকরগাছা উপজেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মৃনাল কান্তি দত্ত, সাংগঠনিক সম্পাদক ফিলিপ রমেশ বিশ্বাস, নিরাঞ্জন বিশ্বাস, ইউপি সদস্য আশরাফুল আলম, চৌগাছার সিংহঝুলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আশিক মল্লিক, সদর ইউনিয়ন ৯ নং ওর্য়াড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, সদর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা শাহিন হোসেন, ইয়াসিন আলী, মাসুদ হোসেন, চৌগাছা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য হাসিবুল হাসান শান্ত, ছাত্রলীগ নেতা শাহিন, বাবুল, নয়ন, রয়েল, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ সহ আরো অনেকে।
সংবাদকর্মীদের সাথে গিলবার্ট নির্মল বিশ্বাসের দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে আওয়ামী লীগের সরকার কি করেন নি? বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এ দেশের উন্নয়নকে সব সময় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। এজন্যই বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দায়িত্ব গ্রহণ করেই ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেন এবং বিভিন্ন মুখী কার্যক্রম হাতে নেন। তো মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শুরু হওয়া যে সকল কার্যক্রম সফলভাবে শেষ হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, কালনা সেতু, সমুদ্রসীমা জয়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বিধবা ও বয়স্ক ভাতা প্রদান, বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের নতুন বই, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, ইউনিয়ন ডিজিটাল তথ্য সেবা কেন্দ্র, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, শতভাগ বিদ্যুৎ, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, নারীর ক্ষমতায়ন, জঙ্গি দমন, ছিটমহল সমস্যার সমাধান, মাতৃত্বকালীন ছুটি বৃদ্ধি, যশোর বেনাপোল মহাসড়কের চার লেনে উন্নতিকরণ সহ দেশব্যাপী উন্নয়ন কার্যক্রম। তিনি আরো বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকা মার্কার বিকল্প নাই। বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিন এবং সবাই এক হয়ে বলুন শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার, উন্নয়নের সরকার, শেখ হাসিনা সরকার।