ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রয়াস বেশ পুরনো। ১৯৭৯ সালে প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী। কিন্তু পূর্ণ করতে পারেননি চার বছরের মেয়াদ। এরপর যারাই এসেছেন সুপ্রসন্ন ছিলো না তাদের কারও ভাগ্য। বিদায় নিতে হয়েছে আন্দোলন কিংবা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে।
এবার প্রথমবারের মতো সেই ফাঁড়া কাটালেন ১২তম উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর রাশিদ আসকারী। ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট নিয়োগ পেয়ে পূর্ণ করলেন চার বছরের মেয়াদ। যদিও সময়টা কেটেছে ভালো-মন্দের মিশেলে।
আলোচনা-সমালোচনা পিছু ছাড়েনি রাশিদ আসকারীকেও। অভিযোগ উঠেঠে নিয়োগ বাণিজ্য, স্বজনপ্রীতি, টেন্ডারবাজিসহ নানা অনিয়মের। তবে অনেকের মতে, তার ইতিবাচক কর্মকাণ্ডের পাল্লাটাও কম ভারী নয়।
সদ্য বিদায়ী উপাচার্যের দাবি, সফলতার সাথেই পূর্ণ করেছেন মেয়াদ। শিক্ষার্থীরা বলছেন, পরবর্তী উপাচার্য যিনিই হোন না কেন যেন কেবল শিক্ষাঙ্গণের কল্যাণেই কাজ করেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩তম উপাচার্য হতে এরই মধ্যে মাঠে নেমেছেন ডজন খানেক শিক্ষক।