এর আগে মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) দুপুর ২টায় খুলনা বিএমএ ভবনের কাজী আজহারুল হক মিলনায়তনে কার্যনির্বাহী সভায়ও এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সংগঠনটি। সভা থেকে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে আসামি গ্রেফতার ও দ্রুত বিচারের দাবিতে তিন দফা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল।
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার না হলে খুলনা জেলার সব চিকিৎসা কার্যক্রম (ইনডোর, আউটডোর প্রয়োজন বোধে খুলনার করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের চিকিৎসা) বন্ধ ঘোষণা করা হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব চিকিৎসক কালো ব্যাচ ধারণ করা হবে।
বিএমএ খুলনার সভাপতি ও সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে প্রেস ব্রিফিং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মেহেদী নেওয়াজ।
শনিবার রাতে রোগীর মৃত্যুতে খুলনা করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সুমিত পালকে রোগীর স্বজনদ্বারা প্রাণনাশের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ করেন চিকিৎসকরা। সূত্র, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম