কেশবপুরে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মারপিট করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের

।অনলঅইন ডেক্স:: যশোরের কেশবপুরের মঙ্গলকোট ইউনিয়নে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মারপিট করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে বিদ্রোহী প্রার্থী মনোয়ার হোসেনসহ ২৬ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা হয়েছে। রোববার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের বিশ্বাস বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মাহাদী হাসান অভিযোগ তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ।
আসামিরা হলেন, কেশবপুরের কন্দর্পপুর গ্রামের বিদ্রোহী প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ও তার ছেলে খালিদ হোসেন, আফসার সানার ছেলে মাসুদুজ্জামান মাসুদ, রফিকুল সানার ছেলে সোহেল সানা, রশিদ সানার ছেলে কাঞ্চন সানা, আব্বাস শেখের ছেলে আমজানুর শেখ, রফিকুল ইসলাম নেলুর ছেলে রায়ান গোলদার, বড়েঙ্গা গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে পাপ্পু খান, পাঁচারই গ্রামের বাদল মোড়লের ছেলে কালাম মোড়ল, আসফি মোড়ল, ছোটপাথরা গ্রামের মোবারেক মোড়লের ছেলে শামীম মোড়ল, পরাণ সানার ছেলে সালাম সানা, রশিদ মোড়লের ছেলে মোমিন মোড়ল, জাহাঙ্গীর মোড়লের ছেলে ইমরান হোসেন মিলন, শংকর মোড়লের ছেলে তন্ময় মোড়ল, ফজলুর রহমান সরদারের ছেলে রোকনুজ্জামান রোকন, আতিয়ার শেখের ছেলে লিটন শেখ, মৃত মান্দার মোড়লের ছেলে জাহাঙ্গীর মোড়ল, বড়পাথরা গ্রামের লিায়াকত শেখের ছেলে রশিদুল শেখ, সাজ্জাদ শেখের ছেলে সাদ্দাম শেখ, রামকৃষ্ণপুর গ্রামের ওলিয়ার গাজীর ছেলে রানু গাজী, দক্ষিণ মঙ্গলকোট গ্রামের আব্দুল আহাদ মোড়লের ছেলে মাইমন মোড়ল, শফিকুল শেখের ছেলে নোমান শেখ, মৃত খোরশেদ মোড়লের ছেলে সাজ্জাদ মোড়ল ও উত্তর মঙ্গলকোট গ্রামের আকরাম বিশ্বাসের ছেলে লতিফ বিশ্বাস।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মামলার বাদী আব্দুল কাদের বিশ্বাস নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ছিলেন। আসামি মনোয়ার হোসেন নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। গত ২৬ ডিসেম্বর আব্দুর কাদের নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটান। রাত পৌঁনে ৮ টার দিকে তিনি কন্দর্পপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। ওইসময় আসামিরা দলবদ্ধ হয়ে মোটরসাইকেল বহরের ওপর দু’-তিনটি বোমা নিক্ষেপ করে। বোমার বিস্ফোরণ না ঘটায় আসামিরা চড়াও হয়ে মারপিট শুরু করে। তারা মোক্তার আলীকে মারপিট করে গুরুতর জখম ও তিনটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। পরে পুলিশ সংবাদ পেয়ে মোক্তার আলীকে উদ্ধার করে প্রথমে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিকেলে নেয়া হয়। নির্বাচন ও পরে মোক্তার আলীর চিকিৎসায় ব্যস্ত থাকায় রোববার তিনি আদালতে এ মামলা করেছেন।
আসামিরা হলেন, কেশবপুরের কন্দর্পপুর গ্রামের বিদ্রোহী প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ও তার ছেলে খালিদ হোসেন, আফসার সানার ছেলে মাসুদুজ্জামান মাসুদ, রফিকুল সানার ছেলে সোহেল সানা, রশিদ সানার ছেলে কাঞ্চন সানা, আব্বাস শেখের ছেলে আমজানুর শেখ, রফিকুল ইসলাম নেলুর ছেলে রায়ান গোলদার, বড়েঙ্গা গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে পাপ্পু খান, পাঁচারই গ্রামের বাদল মোড়লের ছেলে কালাম মোড়ল, আসফি মোড়ল, ছোটপাথরা গ্রামের মোবারেক মোড়লের ছেলে শামীম মোড়ল, পরাণ সানার ছেলে সালাম সানা, রশিদ মোড়লের ছেলে মোমিন মোড়ল, জাহাঙ্গীর মোড়লের ছেলে ইমরান হোসেন মিলন, শংকর মোড়লের ছেলে তন্ময় মোড়ল, ফজলুর রহমান সরদারের ছেলে রোকনুজ্জামান রোকন, আতিয়ার শেখের ছেলে লিটন শেখ, মৃত মান্দার মোড়লের ছেলে জাহাঙ্গীর মোড়ল, বড়পাথরা গ্রামের লিায়াকত শেখের ছেলে রশিদুল শেখ, সাজ্জাদ শেখের ছেলে সাদ্দাম শেখ, রামকৃষ্ণপুর গ্রামের ওলিয়ার গাজীর ছেলে রানু গাজী, দক্ষিণ মঙ্গলকোট গ্রামের আব্দুল আহাদ মোড়লের ছেলে মাইমন মোড়ল, শফিকুল শেখের ছেলে নোমান শেখ, মৃত খোরশেদ মোড়লের ছেলে সাজ্জাদ মোড়ল ও উত্তর মঙ্গলকোট গ্রামের আকরাম বিশ্বাসের ছেলে লতিফ বিশ্বাস।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মামলার বাদী আব্দুল কাদের বিশ্বাস নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ছিলেন। আসামি মনোয়ার হোসেন নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। গত ২৬ ডিসেম্বর আব্দুর কাদের নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটান। রাত পৌঁনে ৮ টার দিকে তিনি কন্দর্পপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। ওইসময় আসামিরা দলবদ্ধ হয়ে মোটরসাইকেল বহরের ওপর দু’-তিনটি বোমা নিক্ষেপ করে। বোমার বিস্ফোরণ না ঘটায় আসামিরা চড়াও হয়ে মারপিট শুরু করে। তারা মোক্তার আলীকে মারপিট করে গুরুতর জখম ও তিনটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। পরে পুলিশ সংবাদ পেয়ে মোক্তার আলীকে উদ্ধার করে প্রথমে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিকেলে নেয়া হয়। নির্বাচন ও পরে মোক্তার আলীর চিকিৎসায় ব্যস্ত থাকায় রোববার তিনি আদালতে এ মামলা করেছেন।