পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে কুমারখালী থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেছেন কলেজের অধ্যক্ষ হারুন উর রশিদ। তবে এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা যায় নি। আটক ৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে কলেজ অধ্যক্ষ ও সভাপতিকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে যুবলীগ নেতা আনিসুর রহমান ও নৈশ প্রহরী খলিলুর রহমান এখনো পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে দুটি মটরসাইকেলে এসে তিনজন বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে।
এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মাণাধীন ভাস্কর্য ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় সারাদেশ প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে একই জেলায় বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনা ঘটলো।
সূত্র, DBC বাংলা