স্টাফ রিপোর্টার
নোয়াপাড়া কলেজের ইংরেজি প্রভাষক শরিফুল ইসলাম কে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার ১৩ বছর আগে চাকরিচ্যুত করেছিল। তার অপরাধ ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে একটি লেখা প্রকাশ করেছিলেন। সম্প্রতি তিনি চাকরি ফিরে পেয়ে কলেজে যোগদান করেছেন। তার সেই লেখাটি হুবহু তুলে ধরা হলো।
দেশে বিরাজমান বর্তমান রাজনৈতিক পেক্ষাপট আন্দোলন বা সমঝোতার ক্ষেত্রে বিএনপির কোনো অপশন নাই। তাদের লক্ষ বা চাওয়া শুধু একটাই তা হচ্ছে নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন। অতীত রাষ্ট্র পরিচালনায় বিএনপির যতই ভুলভ্রান্তি থাকুক দলটি মনে করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের সামনে কোনো শক্তিমান প্রতিপক্ষ নেই।জনগন শুধুমাত্র অবাদে ভোট কেন্দ্রে যেতে পারলে এবং সঠিক ভাবে ভোট গননা সম্ভব হলে তাদের বিজয় সুনিশ্চিত। বিএনপির বিগত দিনের অহিংস বা সহিংস কর্মসূচি এই একটি মাত্র নিরীহ দাবিকে কেন্দ্র করেই! সম্প্রতি নাগরিক ঐক্যের এক অনুষ্ঠানে প্রবিন সাংবাদিক এবিএম মুসা বলেছেন আমি আওয়ামী লীগ বা বিএনপি বুঝিনা--- আমি আমি আওয়ামী লীগের সংশোধন পন্থী বর্তমান আওয়ামী লীগকে নির্বাচন ভীতিতে পেয়ে বসেছে। নির্বাচনের নাম শুনলেই আওয়ামী লীগ ভয়পাই। আরেক অনুষ্ঠানে ব্যারিষ্টার মইনৃল হোসেন বলেছেন এখন নির্বাচন হলে বিএনপিকে ঠেকাতে পারে সেরকম শক্তি দেশে নাই। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এ দুজন অভিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সংঙ্গে দেশের অধীকাংশ মানুষ একমত। আওয়ামী লীগ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের পরিনতি অনেক আগেই আচ করতে পেরেছে। তাই বর্তমান আওয়ামী লীগ দুটি অপশন নিয়ে এগোচ্ছে। দুটি অপশনের অভিন্ন উদ্দেশ্য - যে ভাবেই হোক বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে না দেওয়া। অপশন ওয়ান এই অপশনে আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করবে বর্তমান সরকার ও প্রশাসনের অধীনে নির্বাচন করে কমপক্ষে ১৫১ থেকে ১৭০ টি আসনে নিজেদের পক্ষে বিজয় ঘোষণা করতে সক্ষম হওয়ার সব ব্যাবস্থা নিশ্চিত করতে---! বিএনপি নেতাদের নির্যাতন মামলা হামলা দিয়ে বিজয়ী
প্রকাশক ও সম্পাদক :
মোঃ কামরুল ইসলাম
মোবাইল নং : ০১৭১০৭৮৫০৪০
Copyright © 2025 অপরাজেয় বাংলা. All rights reserved.