‘শত সংগ্রামে অজস্র গৌরবে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়;—এমপি ছেলুন

চিত্তরঞ্জন সাহা চিতু, চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা
শত সংগ্রামে অজস্র গৌরবে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ। দিনটি উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন। একইসাথে দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান।
এরপর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের নেতৃত্বে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে বিশাল এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের করা হয়। র্যালিটি শহরে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে শেষ হয়। পরে বাদ মাগরিব চুয়াডাঙ্গা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে কেক কাটা, প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মিদের সংবর্ধণা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালীন আতশবাজী ফোটানো হয়। এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্মতো বটেই, সকল জাতীয় অর্জনের সঙ্গে জড়িত আছে যে দলটির নাম তার নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এই দলের হাত ধরেই গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ। বাংলাদেশের জন্মের সঙ্গে জড়িত আছে আওয়ামী লীগের নাম। ইতিহাসের পড়তে পড়লতে এই দলটির যে অবদান তা অবিস্মরণীয়। যে কারণে শত বাধা-বিপত্তি আর ষড়যন্ত্র মাড়িয়ে বাংলাদেশের সব সফলতার গল্পে অবদান আছে আওয়ামী লীগের।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখনও ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা উন্নয়নে বিশ্বাসী। তিনি সকল ষড়যন্ত্র পেছনে ফেলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।’
এসব অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার ও অ্যাড. শামসুজ্জোহা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক
সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. তালিম হোসেন, সাবেক উপ-প্রচার সম্পাদক শওকত আলী বিশ্বাস, সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাড. বেলাল হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন হেলা ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের, পৌর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সকল ওয়ার্ডের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সহ নেতাকর্মিবৃন্দ, পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি আফজালুল হক বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক রিপন মন্ডল, জেলা কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তহিদুর রহমান চন্দন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক সোহরাব উদ্দিন, জেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক আরেফিন আলম রঞ্জু, কেন্দ্রীয় যুবলীগ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নুরুন্নাহার কাকলী, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়া সাহাব, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গরীব রুহানী মাসুম, মহিলা নেত্রী শেফালি খাতুন, জেলা যুব মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা গিণি ইসলাম, যুবলীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম আসমান, মিরাজুল ইসলাম কাবা, হাফিজুর রহমান লাল্টু, শেখ সেলিম, সুমন, জেলা ছাত্র লীগের সাবেক সভাপতি মোহাইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিক ও রেজাউল করিম, সাবেক সহ-সভাপতি সাহাবুল হোসেন, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফিরোজ জোয়ার্দ্দার, সরকারি কলেজ ছাত্র লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেক, বাপ্পী আহমেদ, মন্টা, ছাত্রলীগ নেতা সোয়েব রিগান, রাজু আহমেদ, টোকন জোয়ার্দ্দার, রানা, মুন্ন্ আজম, মিঠুন, রিওন, আলুকদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান, মোমিনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, পদ্মবিলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, তিতুদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান, গড়াইটুপি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সহ অঙ্গ ও সহযোগী এবং ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।