Type to search

মোঃমাসুদ রানা শহীন” আরো একজন ৯০-এর দশকের ত্যাগী মুজিব আদর্শের সৈনিক

জাতীয়

মোঃমাসুদ রানা শহীন” আরো একজন ৯০-এর দশকের ত্যাগী মুজিব আদর্শের সৈনিক

রাজশাহী প্রতিনিধিঃ মাসুদ রানা শাহীন ১৯৮৮ইং থেকে ১৯৯৫ইং সাল পর্যন্ত রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের প্রতিটি কমিটিতে গুরুত্বপূর্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মুজিব আদর্শের চেতনা আজো অনেক উজ্জ্বল।তিনি ৯০-এর সৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোদন ও সংগ্রামে তার ছিল ব্যাপক অবদান। তার হাত দিয়ে গড়ে উঠেছে অনেক মুজিব সৈনিক।তিনি কখনো থেমে থাকেন নি। ২০০০ইং সালে প্রতিষ্ঠিত করেন “বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পরিষদ” বর্তমান উক্ত পরিষদের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব রত এবং তার ত্যাগের কোন সীমা-রেখা নেই। এমন অনেক সেই সময়কার(বিপদ কালীন)সময়ে “জয় বাংলা” ধ্বনিতে রাজপথ প্রকম্পিত করেছিলেন। যাদের ত্যাগের ঋন হয় তো কোন দিনও পূরন করা সম্ভব হবে না। তবে আমরা যারা আজকে রাজনীতি করছি তাদের ত্যাগের উপর দাড়িয়েই করছি। এই সমস্ত বরেন্যো ত্যাগীদের মূল্যায়ন করতে না পাড়লেও তাদেরকে মুজিব আদর্শের জায়গা থেকে সম্মান করতে যেন আমরা না ভূলি। দোষ-ত্রুটি মানুষের থাকবেই। কিন্ত নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জেনে তাদেরকে তাদের সম্মানের জায়গাটা নতুন প্রজন্মকেই করে দিতে হবে।কঠিন দুঃসময়ের এই আদর্শিক মুজিব সৈনিকদের সঠিক মূল্যায়ন করতে পারলে আমরা কিছুটা হলেও তাদের দেওয়া ত্যাগের ঋণ শোধ করতে সম্ভব হবে।বড় দলে সমস্যা থাকতেই পারে, তবে ৯০-দশকের নেতাদের তাদের প্রাপ্য জায়গা তাদেরকে করে দিতে হবে। সে দিন তারা না থাকলে হয় তো আমরা আজকের এই সু-সময় টুকু দেখতে পেতাম না। নতুন প্রজন্মকেউ অনুরোধ করবো তাদের সাথে দর্শনের সাথে কথা বলুন, তাদেরকে যথাযথ সম্মান করুন, আমরা সামনের সাড়িতে না দাড়িয়ে ত্যাগীদের সামনে দাড়াতে সহযোগিতা করি।বঙ্গবন্ধু শিখিয়ে গেছেন বড়দের কি ভাবে সম্মান করতে হয়।আর এটা মুজিব আদর্শেই অংশ।তারা আমাদের রত্ন, তারা মুল্যায়িত হলে নতুন প্রজন্ম এগিয়ে যাবে, সংগঠন হবে আরো শক্তিশালী। ৯০-দশকের সকল নেতাদের জানাই মুজিবিও শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক অভিনন্দন।

Tags:

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *