ধর্ষণের অভিযোগে আজ শনিবার শার্শার রামপুর গ্রামের সাগর হোসেন (১৫) নামে এক কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।
অপরদিকে, ধর্ষণের অভিযোগে বেনাপোল দারুস সালাম কওমি মাদ্রাসার ৪ শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ থানায় নিয়ে এসেছে।
শার্শা ইউপি সদস্য কবির হোসেন বলেন, ঘটনাটি জানার পর মেয়েরি বাবা-মাকে থানায় পাঠানো হয়েছে। এবং থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অপরদিকে, বেনাপোল পোর্ট থানায় ভবেরবেড় গ্রামের ওই শিশুর পিতা অভিযোগ করার পর শিশুকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শিশুর বলেন, তার মেয়ের রক্তক্ষরণ হচ্ছে। সে সকাল ৯ টায় মাদ্রাসায় পড়তে যায়। আজ সকলকে ছুটি দিয়ে ওই মাদ্রাসায় নতুন যোগদান করা একজন শিক্ষক তার মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। আমরা এর সুষ্টু বিচার চাই। ছোট্র শিশু বলে নতুন হুজুর তাকে এ কাজ করেছে। এবং ধর্ষণ সন্দেহে ভবের বেড় দারুস সালাম কওমী মাদ্রাসার ৪ শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়েছে।
নতুন হুজুর এর নাম জানতে চাইলে ওই মাদ্রাসার জনৈক শিক্ষক বলেন, তার নাম হাফেজ সালমান। হাফেজ সালমান এর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি ঘটনার সাথে জড়িত না বলে জানান।
বেনাপোল পোর্ট থানার এসআই রোকন বলেন, শিশুটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। শিশুটি আসার পর ধর্ষণকারীকে শনাক্ত করা হবে।
শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম বলেন, শিশু ধর্ষণের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। যার নং ২৯, তারিখ ২৪/০১/২১।
সূত্র, অন নিউজ বিডি