নড়াইলের কালিয়া উপজেলার পেড়লীতে সম্প্রিতি সমাবেশ অনুষ্টিত
নড়াইল প্রতিনিধি নড়াইলের কালিয়া উপজেলার পেড়লী ইউনিয়নে সম্প্রিতি সমাবেশ অনুষ্টিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে নড়াইলের কালিয়া উজেলার পেড়লী ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিশ্বাস ফেরদৌসের সভাপতিত্বে এবং কামাল সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় অনুষ্টানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম। এসময় বক্তব্য রাখেন কালিয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সরদার আনোয়ার হোসেন,সদস্য সচিব ওয়াহিদুজ্জামান মিলু,জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, কালিয়া থানার সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম সাকিব আল হাসান,সদস্য কেন্দ্রীয় কমিটি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রধান উপদেষ্টা খুলনা বিভাগ, প্রমূখ। এসময় কালিয়া উপজেলা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। নির্যাতিত শহিদুল ইসলাম এলাকায় নির্যাতনের যে বর্ণনা দেন, ১৭ বছর আওয়ামীলীগের নির্যাতনেয় ইতিহাস কিছুটা বর্ণনা করলাম ২০০০৯ সালে আওয়ার্থীলীগের ক্ষমতায় এসে আমালো। বিলের খামারের হাঁস ও মেলো মাছ, গরু, ছাগল ও আরবাড়ি লুট করে নিয়ে যায়। প্রায় দিন আমাদের গড়ি ২। ২০০৯ সালে আমি বিএনদি করার কারণে আওয়ামীলীগের সকল নেতাকর্মীরা উপজেলার চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা ও স্থানীয় নেতাকর্মীরাসর উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে নিয়ে আসে আমার বীর চাকুরী যওয়ার জন্য জামি দিওলপি করার কারণে আদ্যাহর রহমতে পারেনি। ৫। ২০১০ সালে আঞ্চয় দেখ নিজেরা হাত পা বেধে আমাদের নামে চাঁদ্যবাদী মাধনা করল তবদ আমি ঢাকা বালি। বংশের লোকে কিন্তু ১ নং আসামী দেয় আমাকে আমি হুকুম। ও অপি করিয়াছি। এখন ও আমি ঢাকাতে থাকি রমজান মাস তারাবি পড়ছি সেই দিন। ৫। ২০১৪ সালে প্রাচক জ্বর, পুলিশ আমাকে আয়ে আনে ঘর থেকে মিথ্যা মামলায় চালান দেয়। ৪।২০১২ সালে মোফাজ্জেলকে গুলি করে ওর ৬। ২০০৭ সালে আওয়ামীলীগ আওয়ামীলীগ কোন্দলে মামার হয় মোফাজ্জেল ও রনারদল সেখানে ও আমি সব আমার বাড়ির লোকজন আসামী হই তখন ও আমি ঢাকা থাকি ৭। ২০১৮ সালে নির্বাচনে নৌকা পুড়িয়ে আমাদের আগামী দেয়। ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) দিয়ে লেই মামলা। ফাইনাল দিয়াছি। সেই সময় ঢাকাতে সারাক্ষণ বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে থাকতাম। ৮। ওবাই মামপার আমাকে ১নং আসামী দিয়েছে। যা তখন আমি কিছু জানিনা শুধু শুধু জেল খাটলাম। ৯। ২০১২ সালে ৭ই ডিসেম্বর প্রচন্ড জ্বর ঘয়ে শুয়ে ছিলাম ১০/১২ জন পুলিশ যেয়ে আমার গেট দরজা ভেঙ্গে আমাকে ঘর থেকে টেনে হিছড়ে বের করে নিয়া যায়। থানায় নিয়া ৩ দিন আটক করে রেখে নাশকতা মামলা দেয়। ১০। ২০২৩ সালে ৩রা মার্চ বাজার থেকে ধরে নিয়ে যায় বৃহস্পতিবার ৩ দিন আটকে রেখে ১৫ ১০০০/- (পনের হাজার) টাকার বিনিময় ১৫১ ধারায় চালান দেয়। না দিতো কোন সাজাও না দিতো কোন খাবার আমাকে খ্যার আগে আমার ছেলে স্ত্রীকে ব্যাধে ধরে। ১১। ২০২৪ সালে ২রা মার্চ খুলনা থেকে ব্যাদে ধরে নিয়া যায়। মর্মান্ত্রিক নির্যাতন করে চোখ, হাত যেয়ে গ্রিজের উপর নিয়ার। বলে দোয়া কানায় পড়। ১২। আমরা ১ বছর বাড়িখর ছাড়া, বাড়ি উঠার ব্যাপারে ডিআইজি, এসপি, ওসির কাছে গেলে তারা এমপির সাথে কথা বলতে বালে, আমি যায়নি কারণ আমি বিএনপি করি। এমপি অনেক লোক মাধ্যম নিয়া আমাকে আওয়ামীলীগে যোগদান দিতে বলেছে আমি যায়নি বলে আমার উপর অনেক জুলুম করেছে। ১৩ ২০২৪ সালে আমার ছেলেকে ইন্টার পরিক্ষার ফর্মফিলাপ করতে দেয়নি পেড়লী কলেজ থেকে অফিস সহকারী মাউথ এর দায়িত্বে ছিল ফর্মফিলাপের মাউথ টাকা জমা নিলনা। ফারুক মোল্যা বলল আমি বলতে পারবনা সন্ধ্যায় বাবুর সঙ্গে আলাপ করে জানাধানি কিন্তু সে আর কিছু জানাইনি আমাকে। আমার বড় অপরাধ আমি বিএনপি করি। পরবর্তীতে আমি যশোর বোর্ডে যেয়ে আমার ছেলের ফর্মফিলাপের টাকা জমা করেছি। ১৪। আমি কোন একটা অপরাধ করেনি তারপর ও আমি বারবার মামলা খেয়েছি। কোন অপরাধ না করে ও বারবার জেল খেটেছি। যতদিন বাঁচবো আলহাজ্ব বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের সহিত রাজনীতি করে জাবো ইনশাআল্লাহ।