
রবিবার সকালে রুদ্ধশ্বাস অভিযানে খনি থেকে বের করে আনা হয় তাদেরকে। খবর সিনহুয়া ও সিএনএনের।
উদ্ধারের পর পরই শারীরিক অবস্থা খুবই দুর্বল হওয়ায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ওই শ্রমিকদেরকে। বাকিদের উদ্ধারেও চলছে সর্বাত্মক চেষ্টা। খনির দেয়ালে ছিদ্র করে পাইপ ঢুকিয়ে তৈরি করা হয়েছে বের করার রাস্তা।উদ্ধারকর্মীরা স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১১টায় প্রথমে এক শ্রমিককে উদ্ধার করেন। পরে বাকি ১০ জনকে একে একে বের করে আনা হয়।গত ১০ জানুয়ারি খনির অভ্যন্তরে বিস্ফোরণের পর আটকে পড়ে ওই ২২ শ্রমিক।
এক সপ্তাহ পর ১২ জনের সঙ্গে যোগাযোগে সক্ষম হয় উদ্ধারকারীরা। এদের মধ্যে মারা গেছেন একজন। বাকি ১০ জনের বিষয়ে এখনও কোনো খবর মিলেনি।
এছাড়া জীবিতদের খাবার, পানি ও ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে পাইপের মাধ্যমে।ছয় শতাধিক উদ্ধারকর্তা রোববার খনিটির আরেক প্রান্তে আট থাকা ১০ জনের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
তাদের সবার স্বাস্থ্য ভাল আছে এবং উদ্ধারকর্মীদের পাঠানো খাবারও তারা গ্রহণ করছে। সূত্র, DBC বাংলা

