অভয়নগরের শুড়িরডাঙ্গা মহাশ্মশানে উদ্যাপিত হলো শিবপূজা (চড়ক পূজা), খেজুর ভাঙ্গা ও চৈত্র সংক্রান্তি
শিবপূজা (চড়ক পূজা), খেজুর ভাঙ্গা ও চৈত্র সংক্রান্তী
প্রিয়ব্রত ধর:
চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের শুড়িরডাঙ্গা মহাশ্মশানে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এলাকার শতাধিক সন্ন্যাসীর (পূজারী/পূজারিনী) সমন্বয়ে হয়ে গেল হিন্দু ধর্মালম্বীদের একমাত্র শক্তির দেবতাকে সন্তুষ্টি উপলক্ষ্যে শিবপূজা (চড়ক পুজা) ও খেজুর ভাঙ্গা। সন্যাসীদের উপস্থিতিতে ঈশ্বর ভেজাল গোসাইয়ের শ্বশুর বাড়ি গোবিন্দপুর হতে দেল (পাট) এনে শুড়িরডাঙ্গায় এই পুজা সম্পন্ন হয়। পুজার বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিল খেজুর গাছের মাথায় চড়ে খেজুর কাঁটার উপর দাঁড়িয়ে খেজুর কাঁদি ভেঙ্গে আনা ও গাছের মাথায় দাঁড়িয়ে ভক্তদের মাঝে খেজুর কাঁদি/শিষ বিলানো। গাছের মাথায় চড়ে খেজুর কাঁদি ভাঙতে দেখার আগ্রহে সুন্দলী এলাকাসহ দূর-দূরন্ত হতে আগত সহশ্রাধিক ভক্তমন্ডলী বিকালে মহাশ্মশানে হাজির হয়। ঢাকি-বালা ও ব্রাহ্মণের সমন্বয়ে পূজার মন্ত্র পাঠের সাথে তাল মিলিয়ে সন্যাসীরাও একই তালে নৃত্য করার এক পর্যায়ে সকল মন্ত্রাদি পাঠ সম্পন্ন করলে শুরু হয় খেজুর গাছের মাথায় চড়ে খেজুর পাড়ার আয়োজন। সন্ধ্যায় ভোগ মটুকের চরুরাধা শেষে ঢাকি-বালা, পাটসাঙ (পাট বহনকারী), সন্যাসী ও এলাকা হতে আগত ভক্তদের সাথে নিয়ে শক্তির দেবতার উদ্দেশ্যে ভোগ ভাটার জন্য ছুটে যায় শুড়িডাঙ্গা সিদ্ধাশ্রমের গাছতলায়। এলক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার মহাশ্মশানে উদ্যাপিত হয় বৈশাখী মেলা।
চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের শুড়িরডাঙ্গা মহাশ্মশানে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এলাকার শতাধিক সন্ন্যাসীর (পূজারী/পূজারিনী) সমন্বয়ে হয়ে গেল হিন্দু ধর্মালম্বীদের একমাত্র শক্তির দেবতাকে সন্তুষ্টি উপলক্ষ্যে শিবপূজা (চড়ক পুজা) ও খেজুর ভাঙ্গা। সন্যাসীদের উপস্থিতিতে ঈশ্বর ভেজাল গোসাইয়ের শ্বশুর বাড়ি গোবিন্দপুর হতে দেল (পাট) এনে শুড়িরডাঙ্গায় এই পুজা সম্পন্ন হয়। পুজার বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিল খেজুর গাছের মাথায় চড়ে খেজুর কাঁটার উপর দাঁড়িয়ে খেজুর কাঁদি ভেঙ্গে আনা ও গাছের মাথায় দাঁড়িয়ে ভক্তদের মাঝে খেজুর কাঁদি/শিষ বিলানো। গাছের মাথায় চড়ে খেজুর কাঁদি ভাঙতে দেখার আগ্রহে সুন্দলী এলাকাসহ দূর-দূরন্ত হতে আগত সহশ্রাধিক ভক্তমন্ডলী বিকালে মহাশ্মশানে হাজির হয়। ঢাকি-বালা ও ব্রাহ্মণের সমন্বয়ে পূজার মন্ত্র পাঠের সাথে তাল মিলিয়ে সন্যাসীরাও একই তালে নৃত্য করার এক পর্যায়ে সকল মন্ত্রাদি পাঠ সম্পন্ন করলে শুরু হয় খেজুর গাছের মাথায় চড়ে খেজুর পাড়ার আয়োজন। সন্ধ্যায় ভোগ মটুকের চরুরাধা শেষে ঢাকি-বালা, পাটসাঙ (পাট বহনকারী), সন্যাসী ও এলাকা হতে আগত ভক্তদের সাথে নিয়ে শক্তির দেবতার উদ্দেশ্যে ভোগ ভাটার জন্য ছুটে যায় শুড়িডাঙ্গা সিদ্ধাশ্রমের গাছতলায়। এলক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার মহাশ্মশানে উদ্যাপিত হয় বৈশাখী মেলা।
সর জমিনে দেখা যায় মেলায় প্রায় ২০ হাজার লোকের সমাগম।