অবশ্য, অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলছে, এটি রুটিনওয়ার্কের অংশ।
পুরো বিশ্বেই অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। প্রথম থেকেই এই ভ্যাকসিনকে সবচেয়ে নিরাপদ বলে আসছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এমনকি এখন পর্যন্ত করোনার যতগুলো সম্ভাব্য ভ্যাকসিন তৈরি হয়েছে সবগুলোর মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে এগিয়ে আছে অক্সফোর্ড।
আশা করা হচ্ছিল যে প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপের ট্রায়াল শেষে তৃতীয় ধাপও সফলভাবে পার করে বাজারে আসবে করোনার এই ভ্যাকসিন। কয়েক সপ্তাহ আগেই তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল শুরু করে অক্সফোর্ডের এই ভ্যাকসিন।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকায় ‘চ্যাডক্সওয়ান-এনকভ’ নাইনটিন টিকার চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেন অন্তত ৩০ হাজার মানুষ।
এদিকে স্পুটনিক-ফাইভ টিকার প্রথম ব্যাজ বাজারে এনেছে রাশিয়া, শিগগিরই শুরু হবে বিতরণ। আর বৈজ্ঞানিক ও নৈতিক মান বজায় রাখতে অঙ্গীকার করেছে ৯ টি ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। করোনায় বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত ২ কোটি ৭৪ লাখ, প্রাণহানি প্রায় ৯ লাখ।